ভীমরাও শাস্ত্রী
			
			 গোয়ালিয়র 
			গন্ধর্ব বিদ্যালয়ের একজন কৃতি ছাত্র। ১৯১৩-১৪ খ্রিষ্টাব্দের দিকে তিনি 
			শান্তিনিকেতনে আসেন এবং সেখানে ভারতীয় রাগ-সঙ্গীতের শিক্ষক হিসেবে 
			পাঠদান শুরু করেন। কণ্ঠসঙ্গীতের পাশাপাশি তিনি তবলা ও পাখোয়াজের 
			পাঠদানও করতেন। শান্তিনিকেতনে সঙ্গীতভবন প্রতিষ্ঠার পর, তিনি সেখানে 
			শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯২৩ থেকে ১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত 
			সঙ্গীতভবনের অধ্যক্ষ হিসেবে ছিলেন।
গোয়ালিয়র 
			গন্ধর্ব বিদ্যালয়ের একজন কৃতি ছাত্র। ১৯১৩-১৪ খ্রিষ্টাব্দের দিকে তিনি 
			শান্তিনিকেতনে আসেন এবং সেখানে ভারতীয় রাগ-সঙ্গীতের শিক্ষক হিসেবে 
			পাঠদান শুরু করেন। কণ্ঠসঙ্গীতের পাশাপাশি তিনি তবলা ও পাখোয়াজের 
			পাঠদানও করতেন। শান্তিনিকেতনে সঙ্গীতভবন প্রতিষ্ঠার পর, তিনি সেখানে 
			শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯২৩ থেকে ১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত 
			সঙ্গীতভবনের অধ্যক্ষ হিসেবে ছিলেন। 
			
			শান্তিনিকেতনে থাকার সময় রবীন্দ্রসঙ্গীতের সাথে পরিচিত হন এবং তিনি বেশ কিছু 
			রবীন্দ্রসঙ্গীতের স্বরলিপি তৈরি করেন।