বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: একেলা ঢুলিয়া ঢুলিয়া কে যায়
একেলা ঢুলিয়া ঢুলিয়া কে যায়।
চলিতে চরণ চরণে জড়ায়॥
এখনো ভাঙেনি মল্লিকার ঘুম
এখনো অমলিন-কবরী কুসুম,
নয়নে নিশির ঝরেনি শিশির
বিহগ পাখায় বিহগী ঘুমায়॥
অভিসার নিশি বৃথাই জাগি কোথা
অভিমানিনী চলে মূর্তিমতী ব্যথা।
ভীরু চকিত চোখে করুণ কাতরতা
রবি না ওঠে যেন মিনতি জানায়॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায়
না। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের ৫ মার্চ ১৯৩৭ (শুক্রবার, ২১ ফাল্গুন ১৩৪৩),
এইচএমভির সাথে নজরুলের একটি চুক্তিপত্র হয়েছিল। এই চুক্তি মোতাবেক গানটি
ইন্দুবালার কণ্ঠে ধারণ করা হয়েছিল। পরে রেকর্ডটি প্রকাশিত হয় নি। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৬ বৎসর
৯ মাস।
- গ্রন্থ
-
নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ (নজরুল ইন্সটিটিউট,মাঘ,১৪১৭ / ফেব্রুয়ারি, ২০১৪)।
১১৭৫ সংখ্যক গান। রাগ: ভৈরবী, তাল: আদ্ধা কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ৩৫৮।
-
নজরুলের হারানো গানের খাতা [নজরুল ইনস্টিটিউট, ঢাকা। আষাঢ় ১৪০৪/জুন
১৯৯৭। গান সংখ্যা ২১।গ্রন্থ
নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ (নজরুল ইন্সটিটিউট,মাঘ,১৪১৭ / ফেব্রুয়ারি, ২০১৪)। ১১৭৫ সংখ্যক গান। রাগ: ভৈরবী, তাল: আদ্ধা কাওয়ালি। পৃষ্ঠা: ৩৫৮।
নজরুলের হারানো গানের খাতা [নজরুল ইনস্টিটিউট, ঢাকা। আষাঢ় ১৪০৪/জুন ১৯৯৭। গান সংখ্যা
২১।
for Purna Joti/ভৈরবী-আদ্ধা
কাওয়ালি। পৃষ্ঠা ৪৭।]
রেকর্ড: এইচএমভি। চুক্তিপত্র [৫ মার্চ ১৯৩৭ (শুক্রবার, ২১ ফাল্গুন ১৩৪৩)।
ইন্দুবালার কণ্ঠে রেকর্ড হয়েছিল। পরে রেকর্ডটি প্রকাশিত হয় নি।]