বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: গোঠের রাখাল, বলে দে রে
গোঠের রাখাল, বলে দে রে কোথায়
বৃন্দাবন।
(যথা) রাখাল-রাজা গোপাল আমার খেলে অনুক্ষণ॥
(যথা) দিনে রাতে মিলন-রাসে
চাঁদ হাসে রে চাঁদের পাশে,
(যা'র) পথের ধূলায় ছড়িয়ে আছে শ্রীহরি-চন্দন॥
(যথা) কৃষ্ণ-নামের ঢেউ ওঠে রে সুনীল যমুনায়,
(যা'র) তমাল-বনে আজো মধুর কানুর নূপুর শোনা যায়।
আজো যাহার কদম-ডালে
বেণু বাজে সাঁঝ-সকালে,
নিত্য লীলা করে যথা
মদন-মোহন॥
- রচনাকাল ও স্থান:
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে
সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি (পৌষ-মাঘ
১৩৪২) মাসে এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের
এই
সময় নজরুলের বয়স ছিল
বৎসর ১ মাস।
- গ্রন্থ:
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ, ১২৫৭ সংখ্যক গান (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৭। ফেব্রুয়ারি ২০১১)। পৃষ্ঠা: ৩৮২।
- নজরুল-গীতি, অখণ্ড। ভক্তিগীতি, ১৩৯২ সংখ্যক গান (হরফ প্রকাশনী, ২৩ জানুয়ারি ২০০৪)। পৃষ্ঠা: ৩৬৩।
- রেকর্ড:
- এইচএমভি [জানুয়ারি ১৯৩৬ (পৌষ-মাঘ ১৩৪২)।
শিল্পী: মিনতী মুখার্জি। রেকর্ডটি পরে বাতিল হয়ে যায়। ]
- রেকর্ড কোম্পানির সাথে চুক্তি [২৮
এপ্রিল ১৯৩৮ (বৃহস্পতিবার ১৫ বৈশাখ, ১৩৪৫ ) ]
- কলম্বিয়া [মার্চ ১৯৫৪ (ফাল্গুন- চৈত্র ১৩৬০)। জিই ২৪৭২০। শিল্পী: সুমিত্রা দাশগুপ্ত। সুর: দুর্গা সেন
- সুরকার
দুর্গা সেন।
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি (হিন্দুধর্ম,
বৈষ্ণব)
- সুরাঙ্গ: ভজন
- তাল:
কাহারবা
- গ্রহস্বর:
ধ্