বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: নাচো বনমালী করতালি দিয়া
চলচ্চিত্র: ধ্রুব
নাচো বনমালী করতালি দিয়া হেলে দুলে ধিয়া তাধিয়া।
মধুর ছন্দে নাচো আনন্দে আমার প্রাণ নাচাইয়া।
একবার নাচো হে –
বাঁকা শিখী পাখা বামে হেলায়ে, বাঁকাশ্যাম একবার নাচো হে।
বাকা নয়ন পীত-বসন, বনমালা গলে নাচ iহে।
এসো ত্রিভঙ্গ ঠামে শ্যামরায় –
‘দক্ষিণে বামে ছন্দ নামে’ রুমুঝুমু নূপুর-পায়॥
অলক-তিলক আঁকা, শিরে শিখী পাখা, এসো মন-বন-ছায়ায়।
ঐ শুনি তার বাজে বাঁশরি আসে ঐ আসে প্রাণের হরি॥
কোটি অমল কমল-গন্ধে,
আসে দশদিক আমোদিত করি’
এলো ঐ এরো প্রাণের হরি॥
-
রচনাকাল ও স্থান:
১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের ১লা জানুয়ারি ‘ধ্রুব’ নামক
চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। এই চলচ্চিত্রে গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
এই সময়
নজরুলের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর ৭ মাস।
-
গ্রন্থ: নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি ২০১২। গান সংখ্যা
২০০৮। চলচ্চিত্র: ধ্রুব । পৃষ্ঠা: ৫৯৩]
-
চলচ্চিত্র:
ধ্রুব। ক্রাউন টকি হাউস।
১ জানুয়ারি ১৯৩৪ (সোমবার, ১৭ পৌষ ১৩৪০)।
ধ্রুবের গান। শিল্পী: মাস্টার প্রবোধ]