বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: সাজে অভিনব সাজে রাই
সাজে অভিনব সাজে রাই, - শ্যাম
পাগলিনী
নয়ন টিপিয়া হাসে চারিপাশে আহিরিণী
আনমনে মনের ভুলে বাঁধে চূড়া বেণী খুলে
সিঁথি-মৌর ফেলে পরে শিখী-পাখা বিনোদিনী
রাই সাজে একি সাজে রে
তারে হেরিয়া কি বনে শ্যাম লুকাইল লাজে রে।
গাগরি বিসরি বাজায় সে বাঁশরি,
পায়েলা পরা-পায়ে নূপুর বাজে রে।
পরিহরি নীলশাড়ি এলো পীত ধড়া পরি
হেরিয়া কিশোর হির মুখে বলে ‘হরি হরি’
আয় রে শ্রীদাম যা রে দেখে, আয় বিশাখা যা
রে দেখে,
কার-চাঁদে তোরা দেখেছিস্ এবার গোরাচাঁদে
তোরা যা লো দেখে।
উছলে রূপের ছটা কোটি রবি-শশী জিনি॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায়
না। ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দে এপ্রিল (চৈত্র ১৩৪২-বৈশাখ ১৩৪৩), এইচএমভি
রেকর্ড কোম্পানি এই গানটির রেকর্ড প্রথম প্রকাশ করেছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৬ বৎসর
১০ মাস।
- গ্রন্থ
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ (নজরুল ইন্সটিটিউট,মাঘ,১৪১৭ / ফেব্রুয়ারি,২০১৪)। ২১১৯ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা:
৬৩৯।
-
নজরুলের হারানো গানের খাতা [নজরুল ইনস্টিটিউট, ঢাকা। আষাঢ় ১৪০৪/জুন ১৯৯৭।
গান সংখ্যা ৮।
for Mrinal & Devi
/ভজন। পৃষ্ঠা
৩৪।]
রেকর্ড
- এইচএমভি [এপ্রিল ১৯৩৬ (চৈত্র ১৩৪২-বৈশাখ ১৩৪৩)। রেকর্ড নম্বর এন ৯৭০৯। শিল্পী
মৃণালকান্তি ঘোষ ও মিস মাণিকমালা]