বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: কৃষ্ণচূড়ার মুকুট পরে এলো বনমালী
কৃষ্ণচূড়ার মুকুট পরে এলো বনমালী (এলো) এ কোন্ বনবাসী
হাতে বাঁশের বাঁশি, তাহার মুখে কুটিল হাসি॥
চঞ্চলতার দোলা দিয়ে
দিল ব্রজের ঘুম ভাঙিয়ে
উঠল নেচে ঝিলমিলিয়ে যমুনার জলরাশি॥
এ বুঝি গো বেদের কুমার, তাই সে কালী-দহে;
নাগের ফণায় চরণ রেখে হেসে চেয়ে রহে।
সে একলা বসে কদম শাখে
বাঁশির সুরে যেমনি ডাকে,
নরনারী সব ছুটে এসে চরণে হয় দাসী॥
-
রচনাকাল ও স্থান:
গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই (আষাঢ়-শ্রাবণ ১৩৪৫) মাসে, টুইন রেকর্ড কোম্পানি গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ করে। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৯ বৎসর
১ মাস।
- গ্রন্থ:
- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ, (নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি
২০১২)। ২২৩০ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৬৬৯।
- রেকর্ড:
- টুইন
[জুলাই
১৯৩৮
(আষাঢ়-শ্রাবণ
১৩৪৫)। এফটি ১২৪৫০। শিল্পী:
কুঞ্জলাল সিংহ। সুর সুবল দাস।]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি (হিন্দুধর্ম, বৈষ্ণবসঙ্গীত)
- সুরাঙ্গ: মনিপুরী সুর
- তাল: খেমটা