বিষয়: নজরুল সঙ্গীত। 
শিরোনাম: 
	নাচিছে মোট্কা নাচে পিলে-পটকা নাচে হাঁ
	
		
	নাচিছে মোট্কা নাচে পিলে-পটকা নাচে হাঁ
								নাচে বক্না নাচে বল্দা হাঁ পেত্নী মৌরার নাত্নী
								ধেই ধেই ধেই ধেই ধেই ধেই ধেই ধেই শ্যাওড়া গাছে॥
								নাচে পায়জামা মেমের মামা
								নাচে মিস্টার সিস্টার মিসেস্
								ইতর বিশেষ ষক্ষী পিচেশ যতে আছে॥
								(বৌ) রান্নাঘরে রান্না ফেলে শেষে নাচের ঢং
								(দেয়) হলুদ ব’লে তরকারিতে মুখে মাখার রং।
								       
								বাঙালি সাত কোটি হল সব নট-নটী
								       
								বেচ সব ঘটি বাটী
								নেড়ে ঠ্যাংটা আধা-ল্যাংটা নাচ শেখে শঙ্করের কাছে॥
					
		
	
- 
	রচনাকাল ও স্থান: গানটির 
		রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দের 
		জুলাই (আষাঢ়-শ্রাবণ
				১৩৪৫) মাসে, 
	টুইন 
	রেকর্ড কোম্পানি থেকে এই গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল 
		৩৯ বৎসর ১ মাস। 
 
- গ্রন্থ: নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইন্সটিটিউট, ফেব্রুয়ারি ২০১১। ২৪১০ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: 
			৭৪১। 
 
- রেকর্ড: 
টুইন [জুলাই ১৯৩৮ (আষাঢ়-শ্রাবণ ১৩৪৫)। এফটি ১২৪৫২। শিল্পী: গোপাল 
		ভট্টাচার্য। 
		সুর রঞ্জিৎ রায়] 
 
 এর জুড়ি গান: ও বাবা! তুর্কী-নাচন দিলে [তথ্য]