বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: পাঁচ-মিশালী শালী পাল
পাঁচ-মিশালী শালী পাল
মাঝারি ছোট ও বড় মিশাল,
আমড়া চালতা’ আম কাঁঠাল।
কেউ বিশালী মুটকিনী,
কেউ নিকপিকে সুঁটকিনী,
কেউ উড়িয়ালী কটকিনী,
কেউ বাঁটকুলী, কেউ লম্বা শাল॥
কেহ আসে বিনা চেষ্টাতে (ঐ বড় শালী)
কেহ জল যেন তেষ্টাতে (ঐ মেজ শালী)
কেহ বা মিষ্টি শেষটাতে (ঐ সেজ শালী),
কা’রে দেখে হয় পস্তাতে (মোর ছোট শালী)
খিমচিয়ে তোলে গায়ের ছাল॥১
কাউকে দেখিয়া প্রাণ শুকায়,
কাউকে দেখিয়া কান লুকায়,
কাউকে দেখিয়া – হায় রে হায়,
তনু-মম-প্রাণ বে-সামাল॥
-
রচনাকাল
ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে
কিছু জানা যায় না। ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে (ভাদ্র-আশ্বিন ১৩৪৩) মাসে, এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৭ বৎসর ৩ মাস।
- রেকর্ড: এইচএমভি [সেপ্টেম্বর ১৯৩৬ (ভাদ্র-আশ্বিন ১৩৪৩)। এন ৯৭৮২। শিল্পী:
রঞ্জিৎ রায়। সুর নজরুল ইসলাম]