বিষয়: নজরুল সঙ্গীত। 
শিরোনাম: শ্রান্ত-ধারা বালুতটে শীর্ণা-নদীর গান 
	
		
শ্রান্ত-ধারা বালুতটে শীর্ণা-নদীর গান
সেই সুরে গো বাজবে আমার করুণ বাঁশির তান॥
সাথী-হারা একেলা পাখি, যে-সুরে যায় বনে ডাকি’
সেই সুরেরি কাঁদন মাখি’ বিধুর আমার প্রাণ॥
দিন শেষের ম্লান আলোতে ঘনায় যে বিষাদ
আমার গানে জড়িয়ে আসে তারই অবসাদ।
ঝরা-পাতার মরমরে, বাদল-রাতে ঝরঝরে
বাজে আমার গানের সুরে গোপন অভিমান॥
		
	
	
		- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। 
			১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই (আষাঢ়-শ্রাবণ ১৩৪২) মাসে,  এইচএমভি 
			রেকর্ড কোম্পানি গানটির প্রথম রেকর্ড করেছিল।  শিল্পী ছিলেন ধীরেন 
			দাস। রেকর্ডটি পরে বাতিল হয়ে যায়। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল 
			৩৬ বৎসর ৩ মাস।
 
- রেকর্ড:
			- 
			এইচএমভি। [জুলাই ১৯৩৫ (আষাঢ়-শ্রাবণ ১৩৪২)]। শিল্পী: ধীরেন দাস। 
			রেকর্ডটি পরে বাতিল হয়ে যায়
- 
			এইচএমভি। [জানুয়ারি ১৯৩৭ (পৌষ-মাঘ ১৩৪৩)]। এন ৯৮৩৮। শিল্পী: মড 
			কস্টেলা
- 
			এইচএমভি।  [অক্টোবর ১৯৩৯ (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৬)। এন ১৭৩৬৬]।
			শিল্পী: গিরীন 
			চক্রবর্তী। সুরকার: গিরীন চক্রবর্তী।
 
 
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি: 
	
		
- পর্যায়: 
	
		- বিষয়াঙ্গ: মরমী
- সুরাঙ্গ: স্বকীয়
- তাল:  
	কাহারবা
- গ্রহস্বর: 
	
		- পা [রশিদুন্ নবী-কৃত স্বরলিপি]
- নর্স [সেলিনা হোসেন-কৃত স্বরলিপি]