বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম:
(ওগো) আমার খোকার মাসি শ্রীঅমুকবালা দাসী
তাল: কাহার্বা
(ওগো) আমার খোকার মাসি শ্রীঅমুকবালা দাসী,
মোরে দেখেই সর্বনাশী ফেলে ফিক্ করে সে হাসি॥
তার চোখ প্রায় পুটী মৎসই
তার চেহারাও নয় জুৎসই
আবার (তার) আছে তিনটি বৎসই কিন্তু সে স্বাস্থ্যে খোদার খাসি॥
সে খায় বটে পান-জর্দা
তার চেহারাও মর্দ্দা-মর্দা
তবু বুঝলে কি না বড়দা আমি তারেই ভালোবাসি॥
শালী অর্থাৎ কি না বউ সে পনর আনাই,
তারে দিয়ে একটা ‘আনি’ দাদা ঘরে যদি আনি
সে বউ হয় ষোল আনাই। কি বল দাদা এ্যা?
আমি তারই লাগি জেলে, মরবো ঘানি ঠেলে,
তারে নিয়ে ভাগ্বো রেলে, না হয় পর্বো গলায় ফাঁসি॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু
জানা যায় না।
১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪১) মাসে, এইচএমভি এই গানের একটি
রেকর্র্ড প্রথম প্রকাশ করেছিল। এই
সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৫ বৎসর ৪ মাস।
- রেকর্ড: এইচএমভি [অক্টোবর ১৯৩৪ (আশ্বিন-কার্তিক
১৩৪১)]।
এন
৭২৯৬। শিল্পী: রঞ্জিত রায়
- গ্রন্থ: নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট ফেব্রুয়ারি
২০১২। গান সংখ্যা ৯০৯]