বৎসর অতিক্রান্ত বয়স

২৫ বৈশাখ ১৩০১ বঙ্গাব্দ থেকে ২৪ বৈশাখ ১৩০২ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত (৭ মে ১৮৯৪- ৬ মে ১৮৯৫ খ্রিষ্টাব্দ)

১৩০১ বঙ্গাব্দের ১২ জ্যৈষ্ঠে সুধীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে চারুবালা দেবীর বিবাহ হয়। এই সময় তিনি জোড়াসাঁকোতে ছিলেন। এই বিবাহ উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ একটি গান রচনা করেন। গানটি হলো
        বাজিল কাহারও বীণা

এই গানটি রচনার সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ১ মাস।

১৩ই জ্যৈষ্ঠ থেকে ১৯ জ্যৈষ্ঠ পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ ৫টি গান রচনা করেন। ইন্দিরাদেবীর 'গানের বহিতে' এই গানগুলোর কালানুক্রমিক তালিকা পাওয়া যায়। এই গানগুলো হলো
    ‌‌   ১৩
জ্যৈষ্ঠ  [শনিবার ২৬ মে] বড়ো বিস্ময় লাগে হেরি
       ১৪
জ্যৈষ্ঠ [রবিবার ২৬ মে]  সুন্দর হৃদিরঞ্জন তুমি
       ১৬
জ্যৈষ্ঠ [মঙ্গলবার ২৯ মে]  কথা তারে ছিল বলিতে
       ১৭
জ্যৈষ্ঠ [বুধবার ৩০ মে]  ওগো পুরবাসী/আমি দ্বারে
       ১৯
জ্যৈষ্ঠ [শুক্রবার ১ জুন]  আমারে কর তোমার বীণা।

এই গানটি রচনার সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ১ মাস।

ইন্দিরাদেবী চৌধুরানীর 'গানের বহি' থেকে জানা যায়, রবীন্দ্রনাথ ১৩০১ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে শিলাইদহে একটি গান রচনা করেন। এই গানটি হলো
            এসো এসো ফিরে এসো।

এই গানটি রচনার সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ৪ মাস।

১৩০১ বঙ্গাব্দের ২৬ ভাদ্র তারিখে [১০ সেপ্টেম্বর ১৮৯৪] পতিসরে একটি গানের খসড়া করেন। এই গানটি হলো-
           
নব নব রূপে এসো প্রাণে

আদি-ব্রাহ্মসমাজের পঞ্চষষ্ঠি্তম সাংবৎসরিক মাঘোৎসব (৬)
বৃহস্পতিবার, ১১ মাঘ ১৩০ বঙ্গাব্দ, [২ জানুয়ারি ১৮৯ খ্রিষ্টাব্দ]। এই দিনে আদি ব্রাহ্মসমাজের পঞ্চষষ্ঠিতম সাংবৎসরিক উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছিল। উক্ত উৎসব উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ মাত্রা ১টি নূতন গান রচনা করেছিলেন। গানটি হলো-

             
নিত্য নব সত্য তব শুভ্র আলোকময়