সুমঙ্গলী বধূ, সঞ্চিত রেখো প্রাণে স্নেহমধু। আহা।
সত্য রহো তুমি প্রেমে, ধ্রুব রহো ক্ষেমে-
দুঃখে সুখে শান্ত রহো হাস্যমুখে।
আঘাতে হও জয়ী অবিচল ধৈর্যে কল্যাণময়ী। আহা॥
চলো শুভবুদ্ধির বাণী শুনে,
সকরুণ নম্রতাগুণে চারি দিকে শান্তি হোক বিস্তার-
ক্ষমাস্নিগ্ধ করো তব সংসার।
যেন উপকরণের গর্ব আত্মারে না করে খর্ব।
মন যেন জানে, উপহাস করে কাল ধনমানে-
তব চক্ষে যেন ধূলির সে ফাঁকি নিত্যেরে না দেয় ঢাকি। আহা॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১৫ পৌষ ১৩৪৬ বঙ্গাব্দ, উত্তরায়ণ, শান্তিনিকেতন।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
তৃতীয় খণ্ড (বিশ্বভারতী, )
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২), পর্যায়: আনুষ্ঠানিক সংগীত ১১, পৃষ্ঠা: । [নমুনা]
স্বরবিতান পঞ্চপঞ্চাশত্তম (৫৫) খণ্ড, গান সংখ্যা ৮, পৃষ্ঠা ২৮-৩০।
পত্রিকা:
আনন্দবাজার পত্রিকা (১৭ বৈশাখ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)। শান্তিদেব ঘোষ -কৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম:
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি] পাণ্ডুলিপি হতে স্বরবিতান পঞ্চপঞ্চাশত্তম (৫৫) খণ্ডে গৃহীত।
স্বরলিপিকার: শান্তিদেব ঘোষ।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চাশত্তম খণ্ডে (বিশ্বভারতী, চৈত্র ১৪১৩) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে 'কাহারবা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : ভৈরবী। তাল : কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮২।
রাগ: ভৈরবী। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪২।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: সা।
লয়: