হে নূতন,
দেখা দিক আর-বার জন্মের প্রথম শুভক্ষণ॥
তোমার প্রকাশ হোক কুহেলিকা করি উদ্ঘাটন
সূর্যের মতন।
রিক্ততার বক্ষ ভেদি আপনারে করো উন্মোচন।
ব্যক্ত হোক জীবনের জয়,
ব্যক্ত হোক তোমামাঝে অসীমের চিরবিস্ময়।
উদয়দিগন্তে শঙ্খ বাজে, মোর চিত্তমাঝে
চিরনূতনেরে দিল ডাক
পঁচিশে বৈশাখ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ: পূরবী কাব্যগ্রন্থের 'পঁচিশে বৈশাখ' (১৫ বৈশাখ ১৩২৯) কবিতাটির শেষ স্তবক পুনর্লিখিত হয়ে গীতরূপে রচিত হয় কবির শেষ জন্মদিনের জন্য। [সূত্র: গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী, প্রভাতকুমার মুখোপধ্যায়, পৃষ্ঠা ৩০৬।]
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ২৩ বৈশাখ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২), পর্যায়: আনুষ্ঠানিক সংগীত ১৭, পৃষ্ঠা: । [নমুনা]
পূরবী (১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
শেষ লেখা শেষ গান (ভাদ্র ১৩৪৮)।
স্বরবিতান পঞ্চপঞ্চাশত্তম (৫৫) খণ্ডের ১২ সংখ্যক গান, পৃষ্ঠা ৩৮-৩৯।
Athnology of One Hundred Songs 1961
পত্রিকা:
আনন্দবাজার (২৫ বৈশাখ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)। শান্তিদেব ঘোষ -কৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম: গানটি
রবীন্দ্রনাথের ৫৩ বৎসর ১১ মাস বয়সে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]।
স্বরলিপিকার: শান্তিদেব ঘোষ।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চাশত্তম খণ্ডে (বিশ্বভারতী, চৈত্র ১৪১৩) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে 'কাহারবা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : ভৈরবী। তাল : কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮৫।
রাগ: ভৈরবী। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪৭।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: সা।
লয়: