হাটের ধুলা সয় না যে আর, কাতর করে প্রাণ।
তোমার সুরসুরধুনীর ধারায় করাও আমার স্নান॥
জাগাক তারি মৃদঙ্গরোল, রক্তে তুলুক তরঙ্গদোল,
অঙ্গ হতে ফেলুক ধুয়ে সকল অসম্মান—
সব কোলাহল দিক্ ডুবায়ে তাহার কলতান॥
সুন্দর হে, তোমার ফুলে গেঁথেছিলেম মালা—
সেই কথা আজ মনে করাও, ভুলাও সকল জ্বালা।
তোমার গানের পদ্মবনে আবার ডাকো নিমন্ত্রণে—
তারি গোপন সুধাকণা আবার কারও পান,
তারি রেণুর তিলকলেখা আমায় করো দান॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ২ চৈত্র ১৩২৯ বঙ্গাব্দ। আহমেদাবাদ।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
ঋতু-উৎসব [বিশ্বভারতী। ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। সুন্দর। গান ১। পৃষ্ঠা: ১২৯] [নমুনা]
দ্বিতীয় খণ্ড।
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২), পর্যায়: বিচিত্র ২০, পৃষ্ঠা: । [নমুনা]
সুন্দর (১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
গীতমালিকা (বিশ্বভারতী, ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)।
স্বরবিতান ত্রিংশ (৩০, গীতমালিকা) খণ্ড (বিশ্বভারতী, চৈত্র ১৪১৪), গান সংখ্যা: ২০, পৃষ্ঠা ৬৬-৭০।
পত্রিকা:
শান্তিনিকেতন পত্রিকা (বৈশাখ ১৩৩০ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর -কৃত স্বরলিপি -সহ মুদ্রিত।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম:
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ত্রিংশ (৩০, গীতমালিকা) খণ্ডে (বিশ্বভারতী, চৈত্র ১৪১৪) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : ভৈরবী। তাল : দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮৩।
রাগ: ভৈরবী, আশবরী। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪৪।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: র্জ্ঞা।
লয়: দ্রুত।