বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
দই চাই গো, দই চাই, দই চাই গো
পাঠ ও পাঠভেদ:
দইওয়ালা।
দই চাই গো, দই চাই, দই চাই গো?
শ্যামলী আমার গাই,
তুলনা তাহার নাই।
কঙ্কনানদীর ধারে
ভোরবেলা নিয়ে যাই তারে―
দূর্বাদলঘন
মাঠে,
নদীর ধারে ধারে ধারে,
তারে
সারা বেলা চরাই, চরাই গো।
দেহখানি তার চিক্কণ কালো,
যত দেখি তত লাগে ভালো।
কাছে বসে যাই ব'কে, উত্তর দেয় সে চোখে,
পিঠে মোর রাখে মাথা―
গায়ে তার হাত বুলাই, হাত বুলাই গো॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
ক. রচনাকাল ও স্থান:
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ
গীতবিতান
নৃত্যনাট্য চণ্ডালিকা (বিশ্বভারতী ১৩৯৫)। বিশ্বভারতী কর্তৃক প্রকাশিত রবীন্দ্ররচনাবলী (পঞ্চবিংশ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৬২-১৬৩)
স্বরবিতান অষ্টাদশ, নৃত্যনাট্য চণ্ডালিকা (বিশ্বভারতী পৌষ ১৪১২)। বাণী অংশ : পৃষ্ঠা ৬-৭। স্বরলিপি অংশ: পৃষ্ঠা ৪২-৪৪।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: শৈলজারঞ্জন মজুমদার। [স্বরবিতান ১৮, নৃত্যনাট্য চণ্ডালিকা (বিশ্বভারতী পৌষ ১৪১২)]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান অষ্টাদশ খণ্ডের (পৌষ ১৪১২ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
- রাগ: ইমন। অঙ্গ: কীর্তন। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৫৮।
- রাগ: বিভাস (বাংলা)। অঙ্গ: কীর্তন। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১০১
গ্রহস্বর-র্সা। লয়-মধ্য।