বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
কাল সকালে উঠব মোরা
পাঠ ও পাঠভেদ:
লীলা। কাল সকালে উঠব মোরা,
যাব নদীর কূলে।
শিব গড়িয়ে করব পুজো,
আনব কুসুম তুলে।
ঋষিকুমার। মোরা ভোরের বেলা গাঁথব মালা,
দুলব সে দোলায়।
বাজিয়ে বাঁশি গান গাহিব
বকুলের তলায়।
লীলা। না ভাই, কাল সকালে মায়ের কাছে
নিয়ে যাব ধরে—
মা বলেছে ঋষির সাজে
সাজিয়ে দেবে তোরে।
ঋষিকুমার। সন্ধ্যা হয়ে এল যে ভাই,
এখন যাই ফিরে—
একলা আছেন অন্ধ পিতা
আঁধার কুটীরে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
কালমৃগয়া (অগ্রহায়ণ ১২৮৯ বঙ্গাব্দ)। বিশ্বভারতী কর্তৃক প্রকাশিত রবীন্দ্ররচনাবলী (অচলিত সংগ্রহ : প্রথম খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩২০)
কালমৃগয়া প্রথম সংস্করণ। (অগ্রহায়ণ ১২৮৯ বঙ্গাব্দ)। প্রথম দৃশ্য। তপোবন। লীলা ও ঋষিকুমারের গান।
স্বরবিতান ২৯,
কালমৃগয়া (বিশ্বভারতী
পৌষ ১৪১২)। বাণী অংশ: পৃষ্ঠা ৮। স্বরলিপি অংশ: পৃষ্ঠা ৩২-৩৩। মিশ্র
বিভাস-খেমটা।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: কালমৃগয়ায় এটি লীলা ও ঋষিকুমারের গান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
স্বরলিপিকার:
ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী। [স্বরবিতান ২৯, কালমৃগয়া (বিশ্বভারতী পৌষ ১৪১২)]
সুর ও তাল:
মিশ্র বিভাস-খেমটা। [স্বরবিতান ২৯, কালমৃগয়া (বিশ্বভারতী পৌষ ১৪১২)]
রাগ: পাশ্চাত্য ভাঙা সুর। তাল : খেমটা [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, জানুয়ারি ১৯৯৩) পৃষ্ঠা: ৪৪ ]।
রাগ: পাশ্চাত্য। তাল: ১২ মাত্রা খেমটা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ৮১।
গ্রহস্বর: সা।