বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
পাঠ ও পাঠভেদ:
সকলই ফুরালো স্বপনপ্রায়!
কোথা সে লুকালো, কোথা সে হায়।
কুসুমকানন হয়েছে ম্লান,
পাখীরা কেন রে গাহে না গান,
ও সব হেরি শূন্যময়— কোথা সে হায়!
কাহার তরে আর ফুটিবে ফুল,
মাধবী মালতী কেঁদে আকুল।
সেই যে আসিত তুলিতে জল,
সেই যে আসিত পাড়িতে ফল,
ও সে আর আসিবে না—কোথা সে হায়॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
কালমৃগয়া (অগ্রহায়ণ ১২৮৯ বঙ্গাব্দ)। বিশ্বভারতী কর্তৃক প্রকাশিত রবীন্দ্ররচনাবলী (অচলিত সংগ্রহ : প্রথম খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৩৮)
কালমৃগয়া প্রথম সংস্করণ। (অগ্রহায়ণ ১২৮৯ বঙ্গাব্দ)। ষষ্ঠ দৃশ্য। কুটীর। বনদেবীগণের গান।
স্বরবিতান ২৯,
কালমৃগয়া
(বিশ্বভারতী পৌষ ১৪১২)। বাণী অংশ: পৃষ্ঠা ২৫-২৬। স্বরলিপি
অংশ: পৃষ্ঠা ৭৭-৭৮। ঝিঁঝিট-খাম্বাজ-একতাল।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: কালমৃগয়ায় এটি বনদেবীগণের গান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
স্বরলিপিকার:
ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী। [স্বরবিতান ২৯, কালমৃগয়া (বিশ্বভারতী পৌষ ১৪১২)]
সুর ও তাল:
ঝিঁঝিট-খাম্বাজ-একতাল। [স্বরবিতান ২৯, কালমৃগয়া (বিশ্বভারতী পৌষ ১৪১২)]
গ্রহস্বর: সা।