বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
আমি মিছে ঘুরি এ জগতে কিসের পাকে
পাঠ ও পাঠভেদ:
অমর। আমি মিছে ঘুরি এ
জগতে কিসের পাকে,
মনের
বাসনা যত মনেই থাকে।
বুঝিয়াছি এ নিখিলে চাহিলে কিছু না মিলে,
এরা
চাহিলে আপন মন গোপনে রাখে
এত লোক
আছে, কেহ কাছে না ডাকে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
ক. রচনাকাল ও স্থান: রবীন্দ্রনাথ ১২৯৪ বঙ্গাব্দের শেষের দিকে 'মায়ারখেলা' গীতিনাট্য' রচনা শুরু করে শেষ করেছিলেন ১২৯৫ বঙ্গাব্দে। ১২৯৫ বঙ্গাব্দের ১৫ পৌষ তারিখে 'মায়ারখেলা' 'সখিসমিতি'র উদ্যোগে বেথুন স্কুলে অভিনীত হয়। 'মায়ার খেলা'র এই আদিরূপে এই গানটি ছিল। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ২৭ বৎসর ৮ মাস।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ
- কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। মায়ার খেলা। চতুর্থ দৃশ্য। অমর-এর গান। বেলাবলী। পৃষ্ঠা: ১৪৩] [নমুনা]
- গান
চতুর্থ দৃশ্য। অমর-এর গান। বেলাবলী-ঢিমে তেতালা। পৃষ্ঠা: ১১৭] [নমুনা]
- প্রথম সংস্করণ [সিটি বুক সোসাইটি, ১৩১৫ বঙ্গাব্দ। মায়ার খেলা।
- গীতবিতান
- প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ [বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ। মায়ার খেলা প্রথম সংস্করণ (১২৯৫ বঙ্গাব্দ)] থেকে গৃহীত হয়েছিল। চতুর্থ দৃশ্য। অমরের গান। পৃষ্ঠা: ৫৭ [নমুনা]
- অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৮০)। মায়ারখেলা। চতুর্থ দৃশ্য। অমরের গান। পৃষ্ঠা: ৬৬২
- মায়ার খেলা (গীতিনাট্য)
- প্রথম সংস্করণ [অগ্রহায়ণ ১২৯৫] চতুর্থ দৃশ্য। বেলাবলী । ঢিমে তেতালা । অমরের গান। পৃষ্ঠা: ১৭। [নমুনা]
- রবীন্দ্ররচনাবলী প্রথম খণ্ড (বিশ্বভারতী), জ্যৈষ্ঠ ১৩৯৬] মায়ার খেলা। চতুর্থ দৃশ্য অমরের গান। পৃষ্ঠা: ২৩৮।
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা। (আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১৩০০)
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী (হিতবাদী, ১৩১১)।
মায়ার খেলা (বিশ্বভারতী ১৩৯৬)। বিশ্বভারতী কর্তৃক প্রকাশিত রবীন্দ্ররচনাবলী (প্রথম খণ্ড, পৃষ্ঠা: ২৩৮)
স্বরবিতান অষ্টচত্বারিংশ, মায়ার খেলা (বিশ্বভারতী আষাঢ় ১৪১৩)। বাণী অংশ : পৃষ্ঠা ১৪। স্বরলিপি অংশ: পৃষ্ঠা ৫৭-৫৮।
পত্রিকা
বীণাবাদিনী (কার্তিক ১৩০৫ বঙ্গাব্দ)। স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত। স্বরলিপিকারের নাম অনুল্লিখিত।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী [স্বরবিতান ৪৮, মায়ার খেলা (বিশ্বভারতী আষাঢ় ১৪১৩)]
রাগ ও তাল:
স্বরবিতান অষ্টচত্বারিংশ খণ্ডের (আষাঢ় ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
অঙ্গ: কীর্তন। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৩৩]
রাগ: বেলাবলী। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৬২]
গ্রহস্বর- সা। লয়-মধ্য।