―অমর। ওই কে গো হেসে চায়, চায় প্রাণের পানে।
গোপনে হৃদয়তলে কী জানি কিসের ছলে
আলোক হানে।
এ প্রাণ নূতন করে কে যেন দেখালে মোরে,
বাজিল মরম-বীণা নূতন তানে।
এ পুলক কোথা ছিল, প্রাণ ভরি বিকশিল
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা। (আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১৩০০)
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী (হিতবাদী, ১৩১১)।
মায়ার খেলা (বিশ্বভারতী ১৩৯৬)। বিশ্বভারতী কর্তৃক প্রকাশিত রবীন্দ্ররচনাবলী (প্রথম খণ্ড, পৃষ্ঠা: ২৪১)
স্বরবিতান অষ্টচত্বারিংশ, মায়ার খেলা (বিশ্বভারতী আষাঢ় ১৪১৩)। বাণী অংশ : পৃষ্ঠা ১৭। স্বরলিপি অংশ: পৃষ্ঠা ৭৫-৭৬।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী [স্বরবিতান ৪৮, মায়ার খেলা (বিশ্বভারতী আষাঢ় ১৪১৩)]
রাগ ও তাল:
স্বরবিতান অষ্টচত্বারিংশ খণ্ডের (আষাঢ় ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: হাম্বীর। তাল: কাহারবা [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৪০।]
রাগ: হাম্বীর। তাল: কাহারবা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৭৪]
[স্বরলিপি]গ্রহস্বর- পা। লয়-মধ্য।