বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:কে এসে
যায় ফিরে ফিরে
পাঠ
ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী,
কার্তিক ১৪১২)-এর
পাঠ:
কে এসে
যায় ফিরে ফিরে আকুল নয়ননীরে।
কে বৃথা
আশাভরে চাহিছে মুখ’পরে।
সে যে আমার জননী রে॥
কাহার
সুধাময়ী বাণী মিলায় অনাদর মানি।
কাহার
ভাষা হায় ভুলিতে সবে চায়।
সে যে আমার জননী রে॥
ক্ষণেক
স্নেহ-কোল ছাড়ি চিনিতে আর নাহি পারি।
আপন
সন্তান করিছে অপমান-
সে যে আমার জননী রে॥
পূণ্য
কুটিরে বিষণ্ণ কে বসি সাজাইয়া অন্ন।
সে
স্নেহ-উপহার রুচে না মুখে আর।
সে যে আমার জননী রে
॥
-
পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
পাওয়া যায়নি।
-
পাঠভেদ:
প্রাসঙ্গিক পাঠ: গানটির পাঠভেদ
আছে।
পূণ্য কুটিরে বিষণ্ণ
[বীণাবাদিনী
(ফাল্গুন ১৩০৪ বঙ্গাব্দ)]
[শতগান, ১৩০৭]
বিরল কুটিরে বিষণ্ণ
[গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮)]
-
তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান:
- খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ:
-
কল্পনা
-
প্রথম সংস্করণ: (বৈশাখ ১৩০৭, আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্রে
মুদ্রিত)। শিরোনাম 'সে আমার জননী রে'। ভৈরবী। রূপক।
পৃষ্ঠা: ৪৮-৪৯ [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
- রবীন্দ্ররচনাবলী ৭ম খণ্ড, বিশ্বভারতী, শ্রাবণ ১৩৯৩। কল্পনা]
-
গান
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ। ১৩০৭ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত
'কল্পনা' নামক
কাব্যগ্রন্থ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ১৮৫-১৮৬]
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
গীতবিতানের জাতীয় সংগীত পর্যায়ের ১২ সংখ্যক গান।
-
শতগান
৫৪ সংখ্যক গান, ভৈরবী-রূপক (১৩০৭ বঙ্গাব্দ)। সরলাদেবী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত। পৃষ্ঠা: ১৯৭-১৯৮।
-
স্বরবিতান সপ্তচত্বারিংশ (৪৭) খণ্ডের
(পৌষ ১৪১২) ১৬ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা: ৬২-৬৩।
[নমুনা]
-
পত্রিকা:
-
উৎসাহ [বৈশাখ ১৩০৫]। শিরোনাম-
'সে
আমার জননী রে'।
[নমুনা]
-
বীণাবাদিনী
(ফাল্গুন ১৩০৪ বঙ্গাব্দ)।
ইন্দিরাদেবী চৌধুরানীকৃত
স্বরলিপি-সহ
মুদ্রিত হয়েছিল,তবে স্বরলিপিকারের নাম অনুল্লিখিত ছিল।
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপিকার:
-
ইন্দিরাদেবী [বীণাবাদিনী
(ফাল্গুন ১৩০৪ বঙ্গাব্দ) পত্রিকা থেকে
স্বরবিতান সপ্তচত্বারিংশ
(৪৭) খণ্ডে গৃহীত হয়েছে।
-
সরলাদেবী [শতগান, ১৩০৭]
-
সুর ও তাল:
-
স্বরবিতান সপ্তচত্বারিংশ
(৪৭) খণ্ডে (পৌষ ১৪১২) গৃহীত স্বরলিপিটির সাথে রাগ তালের উল্লেখ নেই। গানটি ৩।২।২
মাত্রা ছন্দে নিবদ্ধ। সরলাদেবী-কৃত শতগান,
গ্রন্থে
গানটির তাল উল্লেখ আছে রূপক। উল্লেখ্য এই গ্রন্থে গানটির রাগের উল্লেখ আছে ভৈরবী।
- রাগ: ভৈরবী।
তাল: তেওরা
[রবীন্দ্রসংগীত
: রাগ-সুর নির্দেশিকা।
সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস,
জানুয়ারি ১৯১৩)।
পৃষ্ঠা : ৪৫]।
-
রাগ: ভৈরবী। তাল: তেওরা।
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৮৩।]
গ্রহস্বর: সা।
লয় মধ্য।