জানি, জানি হল যাবার আয়োজন-
তবু, পথিক, থামো থামো কিছুক্ষণ॥
শ্রাবণগগন বারি-ঝরা,
কাননবীথি ছায়ায় ভরা,
শুনি জলের ঝরোঝরে যূথীবনের ফুল-ঝরা ক্রন্দন॥
যেয়ো- যখন বাদলশেষের পাখি
পথে পথে উঠবে ডাকি ডাকি।
শিউলিবনের মধুর স্তবে
জাগবে শরৎলক্ষ্মী যবে,
শুভ্র আলোর শঙ্খরবে পরবে ভালে মঙ্গলচন্দন॥
শিউলি বনের মধুর স্তবে : গীত-মালিকা ২ (পৌষ ১৩৩৬)
শিউলি বনে মধুর স্তবে : গীতবিতান ৩ (শ্রাবণ ১৩৩৯)
স্বরবিতান একত্রিংশ (৩১, গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডে (পৌষ ১৪১২) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে 'কাহারবা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ: মিশ্র ভৈরব। গানটি ভৈরব রাগে আরম্ভ হয়ে পরে ভৈরবীতে যায়। এক জায়গায় তীব্র মধ্যমের প্রয়োগ্ হয়েছে। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান ।সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৯]
রাগ: ভৈরব। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৫২]।
লয়: মধ্য
গ্রহস্বর: দা