বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
আমার যাবার বেলায় পিছু ডাকে
পাঠ ও পাঠভেদ:
আমার যাবার বেলায় পিছু ডাকে
ভোরের আলো মেঘের ফাঁকে ফাঁকে॥
বাদলপ্রাতের উদাস পাখি ওঠে ডাকি
বনের গোপন শাখে শাখে, পিছু ডাকে॥
ভরা নদী ছায়ার তলে ছুটে চলে―
আমার প্রাণের ভিতর সে কে থেকে থেকে
বিদায়প্রাতের উতলাকে পিছু ডাকে॥
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
ভাদ্র ১৩৩০
বঙ্গাব্দ।
[সূত্র
: গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী-প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়]।
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬২ বৎসর বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি
গ্রন্থ:
তৃতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ)।
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)।
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। প্রেম (প্রেম বৈচিত্র্য-১৪১)পর্যায়ের ১৭১ সংখ্যক গান।
গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড (পৌষ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)।
রাগ: মিশ্র ভৈরবী। আরম্ভে কিছুটা গান্ধারী রাগের ন্যায় শুদ্ধ ঋষভ এবং কোমল ঋষভের প্রয়োগ হয়, কিন্তু পরে ভৈরবী রাগে প্রবেশ করে। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান ।সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৯]
রাগ: আশাবরী-ভৈরবী। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৩১]
রাগ: আশাবরী, ভৈরবী। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫৮।]
গ্রহস্বর : সা।
লয় : মধ্য।