বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
যাক ছিঁড়ে, যাক ছিঁড়ে যাক
মিথ্যার জাল
পাঠ ও পাঠভেদ:
যাক ছিঁড়ে, যাক ছিঁড়ে যাক মিথ্যার জাল।
দুঃখের প্রসাদে এল আজি মুক্তির কাল॥
এই ভালো ওগো এই ভালো বিচ্ছেদবহ্নিশিখার আলো,
নিষ্ঠুর সত্য করুক বরদান―
ঘুচে যাক ছলনার অন্তরাল॥
যাও প্রিয়, যাও তুমি যাও জয়রথে―
বাধা দিব না পথে,
বিদায় নেবার আগে মন তব স্বপ্ন হতে যেন জাগে―
নির্মল হোক হোক সব জঞ্জাল॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি Ms.021 ৫১ সংখ্যক পৃষ্ঠায় এই গানটি পাওয়া যায়। [পাণ্ডুলিপি]
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১৩৪৫-৪৬ বঙ্গাব্দের মধ্যকার সময়ে এই গানটি রচিত হয়। এই বিচারে গানটি রবীন্দ্রনাথের ৭৭ বৎসর বয়সের রচনা। [সূত্র : গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী। প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ
রেকর্ডসূত্র: নাই।
প্রকাশের কালানুক্রম:
স্বরলিপিকার:
শৈলজারঞ্জন মজুমদার।
[
শৈলজারঞ্জন মজুমদার-কৃত
রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান একষষ্টিতম
(৬১)
খণ্ডের (আশ্বিন
১৪১৩
বঙ্গাব্দ)
গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই।
উক্ত স্বরলিপিটি
৪।৪
মাত্রা ছন্দে
কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
[কাহারবা তালে নিবদ্ধ
রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
স্বরবিতান একষষ্টিতম (৬১) খণ্ডের ৩৫ পৃষ্ঠায় এই গানটির তাল সম্বন্ধে বলা হয়েছে যে, এই গানটির তাল সঙ্গতে ২।২ মাত্রা ছন্দ ব্যবহৃত হলে তারকা চিহ্নিত তাল বিভাগ নিষ্প্রয়োজন।
রাগ : কানাড়া। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা ৭৫।
রাগ : কানাড়া। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা ১৩০।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: সা।
লয়: মধ্য।