বিষয়: 
রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
গান সংখ্যা: 
শিরোনাম: 
আমি তোমার সঙ্গে বেঁধেছি আমার প্রাণ
পাঠ ও পাঠভেদ: 
আমি তোমার সঙ্গে বেঁধেছি আমার প্রাণ সুরের বাঁধনে-
তুমি জান না, আমি তোমারে পেয়েছি অজানা সাধনে॥
সে সাধনায় মিশিয়া যায় বকুলগন্ধ,
সে সাধনায় মিলিয়া যায় কবির ছন্দ-
তুমি জান না, ঢেকে রেখেছি তোমার নাম
রঙিন ছায়ার আচ্ছাদনে॥
তোমার অরূপ মূর্তিখানি
ফাল্গুনের আলোতে বসাই আনি।
বাঁশরি বাজাই ললিত-বসন্তে, সুদুর দিগন্তে
সোনার আভায় কাঁপে তব উত্তরী
   
                    
গানের তানের সে উন্মাদনে॥
 
		ক. রচনাকাল ও স্থান: 
		২৩-২৮ 
		ফাল্গুন ১৩৪৫ [৭-১২ মার্চ ১৯৩৯]। 
		
		রবীন্দ্র-পাণ্ডুলিপি। 
		রবীন্দ্রনাথের ৭৭ বৎসর 
		১১ মাস বয়সের রচনা। 
		
		খ. প্রকাশ ও 
		গ্রন্থভুক্তি
		 
			গ্রন্থ: 
			 
				রাগ : মিশ্র বাহার। এই 
গানটি সঞ্চারীর শেষ অবধি বাহারেই চলে। আভোগে রাগেশ্রী অথবা হেমন্তের কিছুটা ছায়া 
পাওয়া যায় এবং আভোগের তৃতীয় ছত্রে কোমল ঋষভের প্রয়োগের কারণে সোহিনীর অল্প আভাস 
পাওয়া যায়। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে 
রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান ।সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৮] 
			
			রাগ: বাহার-সোহিনী । 
তাল: দাদরা 
[রবীন্দ্রসংগীত: 
			রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৩২।] 
			রাগ: 
			বাহার-সোহিনী। 
			তাল: দাদরা। 
			[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই 
			২০০১, পৃষ্ঠা: ৬১।] 
				 
			গ্রহস্বর-সা।
			 
			লয়-মধ্য।
			 
                    
		
		
		উল্লেখ্য, 
গানটি 
		অমিতাসেন (খুকু) -কে উদ্দেশ্য করে রচনা করেছিলেন।