বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম: না
চাহিলে যারে পাওয়া যায়
পাঠ ও পাঠভেদ:
না চাহিলে যারে পাওয়া যায়, তেয়াগিলে আসে হাতে,
দিবসে সে ধন হারায়েছি আমি-পেয়েছি আঁধার রাতে॥
না দেখিবে তারে, পরশিবে না গো, তারি পানে প্রাণ মেলে দিয়ে জাগো-
তারায় তারায় রবে তারি বাণী, কুসুমে ফুটিবে প্রাতে॥
তারি লাগি যত ফেলেছি অশ্রুজল
বীণাবাদিনীর শতদলদলে করিছে সে টলোমল।
মোর গানে গানে পলকে পলকে ঝলসি উঠিছে ঝলকে ঝলকে,
শান্ত হাসির করুণ আলোকে ভাতিছে নয়নপাতে॥
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতবিতানের প্রেম (প্রেম বৈচিত্র্য-২৩৪) পর্যায়ের ২৬১ সংখ্যক গান।
প্রথম সংস্করণ [অগ্রহায়ণ ১৩৪০ বঙ্গাব্দ। প্রথম অঙ্ক, তৃতীয় দৃশ্য। নন্দার গান। পৃষ্ঠা ৬১] [নমুনা]
রবীন্দ্ররচনাবলী ২৪ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১৭০-৭১।
স্বরবিতান ঊনষষ্টিতম (৫৯) খণ্ডের ১১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৩৪-৩৬।
পত্রিকা:
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: শৈলজারঞ্জন মজুমদার।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান-৫৯-এ গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। স্বরবিতান-৫৯-এ গৃহীত উক্ত গানটির স্বরলিপিটি ৩।৩ ছন্দে নিবদ্ধ। অর্থাৎ তালটি 'দাদরা' হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে।
রাগ : কীর্তনাঙ্গ।। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭০]
অঙ্গ: কীর্তন। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১০৭]
গ্রহস্বর-মা। লয়-মধ্য।