বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
এলেম নতুন দেশে-
পাঠ ও পাঠভেদ:
এলেম নতুন দেশে-
তলায় গেল ভগ্ন তরী, কূলে এলেম ভেসে॥
অচিন মনের ভাষা শোনাবে অপূর্ব কোন্ আশা,
বোনাবে রঙিন সুতোয় সুঃখসুখের জাল,
বাজবে প্রাণে নতুন গানের তাল-
নতুন বেদনায় ফিরব কেঁদে হেসে॥
নাম-না জানা প্রিয়া
নাম-না-জানা ফুলের মালা নিয়া হিয়ায় দেবে হিয়া।
যৌবনেরই নবোচ্ছ্বাসে ফাল্গুন মাসে
বাজবে নূপুর বনের ঘাসে।
মাতবে দখিনবায় মঞ্জরিত লবঙ্গলতায়,
চঞ্চলিত এলো কেশে॥
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
১৩৪০
বঙ্গাব্দ।
রবীন্দ্রনাথের
৭২
বৎসর বয়সের
রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতবিতানের প্রেম (প্রেম বৈচিত্র্য-২৯৫)পর্যায়ের ৩২২ সংখ্যক গান।
তাসের দেশ (মাঘ ১৩৪০)। দ্বিতীয় দৃশ্য, রাজপুত্রের গান। রবীন্দ্ররচনাবলী ২৩ খণ্ড। পৃষ্ঠা : ১৮৩।
স্বরবিতান দ্বাদশ (১২, তাসের দেশ) খণ্ডের গান। বাণী অংশ : পৃষ্ঠা ১৬। স্বরলিপি অংশ : ৬০-৬২।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: শান্তিদেব ঘোষ।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান-১২'এ গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিতে ছন্দোবিভাজন দেখানো হয়েছে, ৩।৩ ছন্দ ; অর্থাৎ তালটি দাদরা হিসাবে গণ্য করা যেতে পারে।
রাগ : মাণ্ড [রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৫]
রাগ: বেহাগ। অঙ্গ: বাউল। তাল: কাহারবা [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৩৮]।
গ্রহস্বর-মপা। লয়-
দ্রুত।