বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
পূর্ণ প্রাণে চাবার যাহা
পাঠ
ও পাঠভেদ:
পূর্ণ প্রাণে চাবার যাহা রিক্ত হাতে চাস নে তারে,
সিক্তচোখে যাস নে দ্বারে॥
রত্নমালা আনবি যবে মাল্যবদন তখন হবে―
পাতবি কি তোর দেবীর আসন শূন্য ধুলায় পথের ধারে॥
বৈশাখে বন রুক্ষ যখন, বহে পবন দৈন্যজ্বালা,
হায় রে তখন শুকনো ফুলে ভরবি কি তোর বরণডালা।
অতিথিরে ডাকবি যবে ডাকিস যেন সগৌরবে,
লক্ষ শিখায় জ্বলবে যখন দীপ্ত প্রদীপ অন্ধকারে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
RBVBMS 287 [দিনেন্দ্রনাথ-কৃত স্বরলিপি-র পাণ্ডুলিপি] [নমুনা প্রথমাংশ, দ্বিতীয়াংশ]
পাঠভেদ: তুলনীয় 'শেষের কবিতা', প্রবাসী (পৌষ ১৩৩৫)। [স্বরবিতান ত্রয়োদশ (১৩) খণ্ড (জ্যৈষ্ঠ ১৪১৩ বঙ্গাব্দ)]
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
১৩৩৫
বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে বঙ্গলুরে
গানটি রচিত হয়। এই বিচারে
গানটি রবীন্দ্রনাথের
৬৭ বৎসর ২ মাস বয়সের রচনা।
[সূত্র :
স্বরবিতান দ্বাচত্বারিংশ (৪২, অরূপরতন) খণ্ড (চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ)]
রাগ: কেদারা। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১১২ ]