বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
দে তোরা আমায় নূতন করে
পাঠ ও পাঠভেদ:
দে তোরা আমায় নূতন করে দে নূতন আভরণে॥
হেমন্তের অভিসম্পাতে রিক্ত অকিঞ্চন কাননভূমি,
বসন্তে হোক দৈন্যবিমোচন নব লাবণ্যধনে।
শূন্য শাখা লজ্জা ভুলে যাক পল্লব-আবরণে॥
বাজুক প্রেমের মায়ামন্দ্রে
পুলকিত প্রাণের বীণাযন্ত্রে
চিরসুন্দরের অভিবন্দনা।
আনন্দচঞ্চল নৃত্য অঙ্গে অঙ্গে বহে যাক হিল্লোলে হিল্লোলে,
যৌবন পাক সম্মান বাঞ্ছিতসম্মিলনে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
১৩৪২
বঙ্গাব্দের মাঘ থেকে ফাল্গুনের মধ্যকার সময়ে
শান্তিনিকেতনে
এই
গানটি রচিত হয়। এই বিচারে
গানটি রবীন্দ্রনাথের
৭৪ বৎসর বয়সের রচনা।
[গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী।
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়]
রাগ: ভৈরবী। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১০৩]