বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
আকাশ,
তোমার কোন্ রূপে মন চিনতে পারে
পাঠ ও পাঠভেদ:
কেটেছে একেলা বিরহের বেলা আকাশকুসুমচয়নে।
সব পথ এসে মিলে গেল শেষে তোমার দুখানি নয়নে॥
দেখিতে দেখিতে নূতন আলোকে কে দিল রচিয়া ধ্যানের পুলকে
নূতন ভূবন নূতন দ্যুলোকে মোদের মিলিত নয়নে॥
বাহির-আকাশে মেঘ ঘিরে আসে, এল সব তারা ঢাকিতে।
হারানো সে আলো আসন বিছালো শুধু দুজনের আঁখিতে।
ভাষাহারা মম বিজন রোদনা প্রকাশের লাগি করেছে সাধনা,
চিরজীবনেরই বাণীর বেদনা মিটিল দোঁহার নয়নে॥
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতবিতান-এর প্রেম (প্রেম বৈচিত্র্য-৪৩) পর্যায়ের ৭০ সংখ্যক গান।
চিত্রাঙ্গদা (ফাল্গুন ১৩৪২ বঙ্গাব্দ)। চিত্রাঙ্গদার গান। [রবীন্দ্ররচনাবলী, পঞ্চবিংশ খণ্ড, বিশ্বভারতী]
স্বরবিতান সপ্তদশ (১৭, চিত্রাঙ্গদা) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৪) গান। পৃষ্ঠা : ৩০। স্বরলিপি : ৯০-৯১।
পত্রিকা:
বিচিত্রা (চৈত্র ১৩৪২ বঙ্গাব্দ)।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: শৈলজারঞ্জন মজুমদার।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান সপ্তদশ (১৭, চিত্রাঙ্গদা) খণ্ডে (চৈত্র ১৪১৪) গৃহীত স্বরলিপিতে গানটির রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দের 'কাহারবা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : দেশ। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭২]
রাগ: দেশ, কেদারা। তাল: কাহারবা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৮৩।]
গ্রহস্বর : সরা।
লয় : মধ্য।