বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
চিত্ত আমার
হারালো আজ মেঘের মাঝখানে
পাঠ ও পাঠভেদ:
চিত্ত আমার হারালো আজ মেঘের মাঝখানে—
কোথায় ছুটে চলেছে সে কোথায় কে জানে॥
বিজুলি তার বীণার তারে আঘাত করে বারে বারে,
বুকের মাঝে বজ্র বাজে কী মহাতানে॥
পুঞ্জ পুঞ্জ ভারে ভারে নিবিড় নীল অন্ধকারে
জড়ালো রে অঙ্গ আমার, ছড়ালো প্রাণে।
পাগল হাওয়া নৃত্যে মাতি হল আমার সাথের সাথি—
অট্ট হাসে ধায় কোথা সে, বারণ না মানে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: রবীন্দ্রনাথের
১৮ই
জ্যৈষ্ঠ/ তিনধরিয়া। উভয়
পাণ্ডুলিপি অনুসারে রচনার সময় এবং স্থান পাওয়া যায়- ১৮ই জ্যৈষ্ঠ ১৩১৭,
তিনধরিয়া। এই সময়
রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৪৯ বৎসর ১ মাস।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি
গ্রন্থ:
গীতবিতানের প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : বর্ষা-৭৫) পর্যায়ের ১০০ সংখ্যক গান।
গীতাঞ্জলি ৭০ সংখ্যক গান (শ্রাবণ ১৩১৭ বঙ্গাব্দ)।
স্বরবিতান ত্রয়োদশ (আশ্বিন ১৩৫৭ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
স্বরবিতান ত্রয়োদশ (১৩) খণ্ডের (জ্যৈষ্ঠ ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) ১৭ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৪৪-৪৬।
পত্রিকা:
প্রবাসী (কার্তিক ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)।
বিচিত্রা (অগ্রহায়ণ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত। (রবিজীবনী ৬, ১৪১৪, পৃ ১৫৫)
স্বরবিতান ত্রয়োদশ (১৩) খণ্ডের (জ্যৈষ্ঠ ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: মল্লার। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।] পৃষ্ঠা: ৫০।
রাগ: মিঞা মল্লার। তাল : কাহারবা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ৯০।
গ্রহস্বর: রা।
লয়: মধ্য।