বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
তোমার
নাম জানি নে, সুর জানি।
পাঠ ও
পাঠভেদ:
তোমার নাম জানি নে, সুর জানি।
তুমি শরৎ-প্রাতের আলোর বাণী॥
সারা বেলা শিউলিবনে আছি মগন আপন মনে,
কিসের ভুলে রেখে গেলে আমার বুকে ব্যথার বাঁশিখানি॥
আমি যা বলিতে চাই হল বলা
ওই শিশিরে শিশিরে অশ্রু-গলা।
আমি যা দেখিতে চাই প্রাণের মাঝে
সেই মুরতি এই বিরাজে-
ছায়াতে-আলোতে-আঁচল-গাঁথা
আমার অকারণ বেদনার বীণাপাণি॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ: শেষ বর্ষণের ২০টি গান নিয়ে একটি পুস্তিকা প্রকাশিত হয়েছিল- ১৩৩২ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে। পরে সবুজ পত্রের 'কার্তিক ১৩৩২ বঙ্গাব্দ'- সংখ্যায় শেষবর্ষণের সংলাপ-সহ সন্পূর্ণ পাঠ প্রকাশিত হয়েছিল।
পাঠভেদ আছে :
আমার
বুকে ব্যথার বাঁশিখান : গীতমালিকা ২ (পৌষ ১৩৩৬)
আমার
বুকে ব্যথার বাঁশিখান : গীতবিতান ৩ (শ্রাবণ ১৩৩৯)
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: গানটির সঠিক রচনাকাল সম্পর্কে কিছু জানা যায় না। ধারণা করা হয়- এই গানটি 'শেষ বর্ষণ' প্রকাশের অল্পকিছু আগে রচিত হয়েছিল।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ
ঋতু-উৎসব
[বিশ্বভারতী। ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। শেষ বর্ষণ। নটরাজের গান। পৃষ্ঠা
২৬]
[নমুনা]
গীতবিতানের
প্রকৃতি (উপ-বিভাগ
: শরৎ-২৩)পর্যায়ের
১৬৩ সংখ্যক গান।
গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড(পৌষ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)
ঋতু-উৎসব (১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)।
শান্তিনিকেতন পত্রিকা (কার্তিক ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)
শেষ বর্ষণ (১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। নটরাজের গান। রবীন্দ্ররচনাবলী অষ্টাদশ (১৮) খণ্ড। বিশ্বভারতী । পৃষ্ঠা : ১৪১।
সবুজ পত্র (কার্তিক ১৩৩২ বঙ্গাব্দ) ।
স্বরবিতান একত্রিংশ (৩১, গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডের ১৯ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৬৭-৭০।
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান-৩১-এ গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। স্বরবিতান-৩১-এ গৃহীত উক্ত গানটির স্বরলিপিটি ৩।৩ ছন্দে নিবদ্ধ। অর্থাৎ তালটি 'দাদরা' হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে।
রাগ :
ভৈরবী।
তাল : দাদরা
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।
পৃষ্ঠা: ৫৬]
[তিলক কামোদ রাগে নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
রাগ :
ভৈরবী।
তাল : দাদরা
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১],
পৃষ্ঠা: ৯৯।
গ্রহস্বর-সা। লয়-মধ্য।