বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
নমো, নমো, নমো। নমো,
নমো, নমো॥
তুমি ক্ষুধার্তজনশরণ্য,
পাঠ ও পাঠভেদ:
নমো, নমো, নমো।
নমো, নমো, নমো॥
তুমি ক্ষুধার্তজনশরণ্য,
অমৃত-অন্ন-ভোগধন্য করো অন্তর মম॥
পাণ্ডুলিপি:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায় না। উল্লেখ্য ঋতুরঙ্গশালা ১৩৩৪ সালে পৌষ সংখ্যায় প্রথম প্রকাশিত হয়। এই সুত্রে ধারনা করা যায় যে গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬৬ বৎসর বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
ঋতুরঙ্গ পুস্তিকা, হেমন্তের প্রবেশ। পৃষ্ঠা-২৬। (অগ্রহায়ন ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ)।
গীতবিতানের প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : হেমন্ত-৫) পর্যায়ের ১৭৫ সংখ্যক গান।
নটরাজ (ঋতুরঙ্গশালা) হেমন্তের প্রবেশ, গান [রবীন্দ্র-রচনাবলী ১৮ খণ্ড (বিশ্বভারতী, বৈশাখ ১৩৯৪ বঙ্গাব্দ। পৃষ্ঠা-২২২)]।
স্বরবিতান পঞ্চম (৫) খণ্ডের (ভাদ্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ) অষ্টম গান। পৃষ্ঠা ২২।
পত্রিকা:
বসুমতী (পৌষ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ), ঋতুরঙ্গ।
প্রকাশনা: ঋতুরঙ্গশালা রচিত হয় ১৯৩৩ বঙ্গাব্দে।এরপর 'নটরাজ ঋতুরঙ্গশালা'-তে রবীন্দ্রনাথ কিছু পরিবর্তন করেন। পরিবর্তিত এই সংস্করণটির নামকরণ করেন- 'ঋতুরঙ্গ'। 'বসুমতী' পত্রিকার পৌষ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ সংখ্যায় 'ঋতুরঙ্গ' প্রকাশিত হয়। এই গ্রন্থের সাথে- এই গানটিও প্রকাশিত হয়েছিল। বর্তমানে রবীন্দ্ররচনাবলী ১৮তম (অষ্টাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ২২২।) খণ্ডে এই গানটি 'নটরাজ'-এর হেমন্তের প্রবেশ, গান-এর সাথে পাওয়া যায়। উল্লেখ্য বিচিত্রায় প্রকাশিত নটরাজের মধ্যে এই গানটি মুদ্রিত হয়নি।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চম (৫) খণ্ডের (ভাদ্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ) গৃহীত মূল স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: কাফি। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)] পৃষ্ঠা: ৬১
রাগ: কাফি। তাল: দাদরা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১০৬]
গ্রহস্বর: সা।
লয়: মধ্য।