বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
এ কী মায়া,
লুকাও কায়া জীর্ণ শীতের সাজে।
পাঠ ও পাঠভেদ:
এ কী মায়া, লুকাও কায়া জীর্ণ শীতের সাজে।
আমার সয় না, সয় না, সয় না প্রাণে, কিছুতে সয় না যে॥
কৃপণ হয়ে হে মহারাজ, রইবে কি আজ
আপন ভুবন-মাঝে॥
বুঝতে নারি বনের বীণা তোমার প্রসাদ পাবে কিনা,
হিমের হাওয়ায় গগন-ভরা ব্যাকুল রোদন বাজে॥
কেন মরুর পারে কাটাও বেলা রসের কাণ্ডারী।
লুকিয়ে আছে কোথায় তোমার রূপের ভাণ্ডারী।
রিক্তপাতা শুষ্ক শাখে কোকিল তোমার কই গো ডাকে―
শূন্য সভা, মৌন বাণী, আমরা মরি লাজে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
MS. NO 464
তথ্যানুসন্ধান:
ক. রচনাকাল ও স্থান:
অগ্রহায়ণ ১৩৩১ বঙ্গাব্দ।
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬৩ বৎসর ৭ মাস বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
ঋতু-উৎসব [বিশ্বভারতী। ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। সুন্দর। গান ১৪। পৃষ্ঠা: ১৩৬-১৩৭] [নমুনা প্রথমাংশ শেষাংশ]
তৃতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ)।
দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)।
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : শীত-৮) পর্যায়ের ১৮৩ সংখ্যক গান।
সুন্দর (গীতোৎসব) (ফাল্গুন ১৩৩১ বঙ্গাব্দ)।
স্বরবিতান ত্রিংশ (৩০, গীতমালিকা প্রথম খণ্ড) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ) ১৯ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৬১-৬৫।
পত্রিকা:
শান্তিনিকেতন পত্রিকা (মাঘ ১৩৩১ বঙ্গাব্দ)। অনাদিকুমার দস্তিদার-কৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: অনাদিকুমার দস্তিদার। [স্বরবিতান ত্রিংশ (৩০, গীতমালিকা প্রথম খণ্ড) খণ্ড (চৈত্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ)]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ত্রিংশ খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ: খাম্বাজ। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৩৫]।
গ্রহস্বর : সা।
লয় : দ্রুত।