বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
নব বসন্তের
দানের ডালি
পাঠ ও পাঠভেদ:
নব বসন্তের দানের ডালি
এনেছি তোদেরই দ্বারে,
আয় আয় আয়
পরিবি গলার হারে॥
লতার বাঁধন হারায়ে মাধবী মরিছে কেঁদে,
বেণীর বাঁধনে রাখিবি, বেঁধে―
অলকদোলায় দোলাবি তারে
আয় আয় আয়॥
বনমাধুরী করিবি চুরি আপন নবীন মাধুরীতে―
সোহিণী রাগিণী জাগাবে সে তোদের
দেহের বীণার তারে তারে,
আয় আয় আয়॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপিতে গানটি পাওয়া যায় নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
১৩৪৪-৪৫ বঙ্গাব্দ।
গানটি রবীন্দ্রনাথের
৭৬ বৎসর বয়সের রচনা। [রবীন্দ্ররচনাবলী পঞ্চবিংশ খণ্ড (বিশ্বভারতী,
মাঘ ১৩৯৪)]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতবিতানের প্রকৃত (উপ-বিভাগ : বসন্ত-১) পর্যায়ের ১৮৮ সংখ্যক গান।
নৃত্যনাট্য চণ্ডালিকা (ফাল্গুন ১৩৪৪ বঙ্গাব্দ)। প্রথম দৃশ্য, ফুলওয়ালির দলের গান। রবীন্দ্ররচনাবলী পঞ্চবিংশ খণ্ড (বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৯৪)। পৃষ্ঠা ১৬১।
নৃত্যনাট্য চণ্ডালিকা (স্বরবিতান অষ্টাদশ) খণ্ড। ফুলওয়ালির দলের গান (চৈত্র ১৩৪৫ বঙ্গাব্দ)। শৈলজারঞ্জন মজুমদার-কৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত।
এই গানটির সংযোজন সংক্রান্ত ভূমিকা দেয়া আছে রবীন্দ্ররচনাবলীর
পঞ্চবিংশ খণ্ডে (বিশ্বভারতী,
মাঘ ১৩৯৪,পৃষ্ঠা
৪২৪), যা নিম্নে তুলে
ধরা হল-
'১৩৪৫ সালের চৈত্র মাসে 'নৃত্যনাট্য চন্ডালিকা' নামে স্বরলিপি-সহ একটি নূতন সংস্করণ
বাহির হয়। রবীন্দ্র-রচনাবলীর
বর্তমান সংস্করণে উক্ত নূতন সংস্করণের পাঠ মুদ্রিত হইয়াছে। প্রথম সংস্করণের সহিত
স্বরলিপি-সংস্করণের প্রধান প্রভেদ এই যে, শেষোক্ত সংস্করণে প্রথম দৃশ্যের আরম্ভে
ফুলওয়ালির দলের "নব বসন্তের গানের ডালি" গানটি নূতন সংযোজন,...'
স্বরলিপিকার: শৈলজারঞ্জন মজুমদার।
সুর ও তাল:
রাগ: কালেংড়া। তাল: ষষ্ঠী। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৬১