বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
অনন্তের বাণী
তুমি, বসন্তের মাধুরী-উৎসবে
পাঠ ও পাঠভেদ:
অনন্তের বাণী তুমি, বসন্তের মাধুরী-উৎসবে
আনন্দের মধুপাত্র পরিপূর্ণ করি দিবে কবে॥
বঞ্জুলনিকুঞ্জতলে সঞ্চরিবে লীলাচ্ছলে,
চঞ্চল অঞ্চলগন্ধে বনচ্ছায়া রোমাঞ্চিত হবে॥
মন্থর মঞ্জুল ছন্দে মঞ্জীরের গুঞ্জনকল্লোল
আন্দোলিবে ক্ষণে ক্ষণে অরণ্যের হৃদয়হিল্লোল।
নয়নপল্লবে হাসি হিল্লোলি উঠিবে ভাসি,
মিলনমল্লিকামাল্য পরাইবে পরানবল্লভে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: এই গানটির রচনার বছর ১৩৩২ বঙ্গাব্দ। তবে রচনার তারিখ নিয়ে মতভেদ আছে। যেমন-
১১ ফাল্গুন ১৩৩২ [২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯২৬], আগরতলা। [সূত্র : গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী। প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়]
'রবিপত্রে' রচনার তারিখ ১৮ ফাল্গুন ১৩৩২ [ ২ মার্চ ১৯২৬]। 'রবি' ত্রিপুরা রাজ্যের ত্রৈমাসিক পত্র পৃষ্ঠা ৩৮০।
ভারতী ১৩৩২
চৈত্র। বসন্তের দূতী তুমি- নববধূ। রচনা ২১ ফাল্গুন ১৩৩২ [৫ মার্চ ১৯২৬]
এই সময়
রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৬৪ বৎসর
১০ মাস।
উল্লেখ্য,
রমেশচন্দ্র
মজুমদারের কন্যার বিবাহ উপলক্ষে রচিত।
অগ্নিরক্ষা (৭ পৌষ ১৩৯১ বঙ্গাব্দ)। শৈলজারঞ্জন মজুমদার-কৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত হয়েছিল।
তৃতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ)
দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : বসন্ত-৮) পর্যায়ের ১৯৫ সংখ্যক গান।
বৈকালী (১৩৮১ সংস্করণ)।
রাগ: সোহিনী, বসন্ত। তাল: তেওরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৪৬।]