বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
আজ
দখিনবাতাসে
পাঠ
ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী,
কার্তিক ১৪১২)-এর
পাঠ: প্রকৃতি
(উপবিভাগ:
সাধারণ-৪) পর্যায়ের
চতুর্থ গান।
আজ
দখিনবাতাসে
নাম-না-জানা
কোন্ বনফুল ফুটল বনের ঘাসে।
‘ও
মোর পথের সাথি
পথে পথে গোপনে যায় আসে।’
কৃষ্ণচূড়া চূড়ায়
সাজে, বকুল তোমার মালার মাঝে,
শিরীষ তোমার
ভরবে সাজি ফুটেছে সেই আশে।
‘এ
মোর পথের বাঁশির সুরে সুরে লুকিয়ে কাঁদে হাসে।’
ওরে দেখা বা নাই
দেখ, ওরে যাও বা না-যাও ভুলে।
ওরে নাই-বা দিলে
দোলা, ওরে নাই বা নিলে তুলে।
সভায় তোমার ও
কেহ নয়, ওর সাথে নেই ঘরের প্রণয়,
যাওয়া-আসার আভাস
নিয়ে রয়েছে এক পাশে।
‘ওগো
ওর সাথে মোর প্রাণের কথা নিশ্বাসে নিশ্বাসে।’
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
-
ঋতু-উৎসব [বিশ্বভারতী। ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। বসন্ত। বনপথ ও ঋতুরাজের গান।
পৃষ্ঠা ১২০-১২১]
[নমুনা
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
গীতবিতান
- দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম
সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৩৮)
- দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয়
সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৪৮)
- অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী ১৩৮০)।
প্রকৃতি
(উপ-বিভাগ :
বসন্ত ৩৯)
পর্যায়ের ২২৬ সংখ্যক গান।
গীতিচর্চ্চা (পৌষ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
নবীন
(ফাল্গুন ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ।)
প্রথম পর্ব।
বসন্ত
(ফাল্গুন
১৩২৯
বঙ্গাব্দ)।
বনপথ
এবং ঋতুরাজের
কথোপকথোনমূলক
গান।
রবীন্দ্ররচনাবলী পঞ্চদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী, ভাদ্র ১৩৯৩ সংস্করণ)
মুক্তধারা (চৈত্র, ১৩৩৭)
স্বরবিতান ষষ্ঠ
(৬, বসন্ত) খণ্ডে (সংস্করণ
চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ)
১৫ সংখ্যক গান। বাণী অংশ : পৃষ্ঠা ২৪। স্বরলিপি অংশ :
পৃষ্ঠা ৭২-৭৪।
গ.
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
নমুনা]
স্বরলিপিকার:
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
-
স্বরবিতান ষষ্ঠ
(৬, বসন্ত) খণ্ডে
(সংস্করণ
চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ)
গৃহীত স্বরলিপিতে
রাগ-তালের উল্লেখ
নেই।
উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে 'দাদরা'
তালে নিবদ্ধ।
- রাগ: পিলু। তাল :দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস,
ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ২৫]।
- রাগ:
পীলু, বাঁরোয়া। তাল: দাদরা। সুরান্তর: সিন্ধু। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার
চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ৪৯।
গ্রহস্বর : সা।
লয় : দ্রুত।