বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
নিবিড় অমা-তিমির
হতে বাহির হল জোয়ার-স্রোতে
পাঠ ও পাঠভেদ:
নিবিড় অমা-তিমির হতে বাহির হল জোয়ার-স্রোতে
শুক্লরাতে চাঁদের তরণী।
ভরিল ভরা অরূপ ফুলে, সাজালো ডালা অমরাকূলে
আলোর মালা চামেলি-বরনী॥
তিথির পরে তিথির ঘাটে আসিছে তরী দোলের নাটে,
নীরবে হাসে স্বপনে ধরণী।
উৎসবের পসরা নিয়ে পূর্ণিমার কূলেতে কি এ
ভিড়িল শেষে তন্দ্রাহরণী॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায় নি।
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
১৩৩৪
বঙ্গাব্দ।
[সূত্র: স্বরবিতান
পঞ্চম
খণ্ড
(ভাদ্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ)]
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬৬ বৎসর বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতবিতানের প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : বসন্ত ৫৫) পর্যায়ের ২৪২ সংখ্যক গান।
নবীন (ফাল্গুন ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ)। প্রথম পর্ব, সপ্তম গান। রবীন্দ্ররচনাবলী দ্বাবিংশ খণ্ড (বিশ্বভারতী, আষাঢ় ১৩৯৩)। পৃষ্ঠা ৭১।
বনবাণী গ্রন্থে পুনরায় প্রকাশ (আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)।
সঙ্গীতবিজ্ঞান (আশ্বিন ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ)।
স্বরবিতান পঞ্চম (৫) খণ্ডের (ভাদ্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ) ২০ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৪৭-৪৯।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার:
অনাদিকুমার দস্তিদার [স্বরবিতান পঞ্চম খণ্ড (ভাদ্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ)]।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চম (ভাদ্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ)-এ গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের কোন উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।২ মাত্রা ছন্দে ঝম্পক তালে নিবদ্ধ।
রাগ: বেহাগ। তাল: ঝম্পক। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৬২]
গ্রহস্বর :
সা।
লয় : মধ্য।