বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
এবার ভাসিয়ে
দিতে হবে আমার এই তরী
পাঠ ও পাঠভেদ:
এবার ভাসিয়ে দিতে হবে আমার এই তরী―
তীরে ব’সে যায় যে বেলা, মরি গো মরি॥
ফুল-ফোটানো সারা ক’রে বসন্ত যে গেল সরে,
নিয়ে ঝরা ফুলের ডালা বলো কী করি॥
জল উঠেছে ছল্ছলিয়ে, ঢেউ উঠেছে দুলে,
মর্মরিয়ে ঝরে পাতা বিজন তরুমূলে।
শূন্যমনে কোথায় তাকাস।
ওরে, সকল বাতাস সকল আকাশ
আজি ওই পারের ওই বাঁশির সুরে উঠে শিহরি॥
তথ্যানুসন্ধান
ক.
রচনাকাল ও স্থান:
২৬ চৈত্র ১৩১৮ বঙ্গাব্দ। শিলাইদহ।
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৫০ বৎসর
১১ মাস বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতবিতানের প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : বসন্ত ৬৬) পর্যায়ের ২৫৩ সংখ্যক গান।
গীতলেখা প্রথম ভাগ (১৩২৪ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত।
গীতিমাল্য (আষাঢ় ১৩২১ বঙ্গাব্দ,জুলাই ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দ)।
পরিশোধ, শ্যামা। (রবীন্দ্র রচনাবলী, পঞ্চবিংশ খণ্ড, ১৩৯৩ সংস্করণ, পৃষ্ঠা-২১৩, বিশ্বভারতী)
সংগীত-গীতাঞ্জলী (১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ)। ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত।
স্বরবিতান ঊনচত্বারিংশ (৩৯) খণ্ডের (ফাল্গুন ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) নবম সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ২৬-২৮।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: