বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
নমো, নমো, নমো করুণাঘন, নমো হে।
পাঠ ও পাঠভেদ:
নমো, নমো, নমো করুণাঘন, নমো হে।
নয়ন স্নিগ্ধ অমৃতাঞ্জনপরশে,
জীবন পূর্ণ সুধারসবরষে,
তব দর্শনধনসার্থক মন হে, অকৃপণবর্ষণ করুণাঘন হে॥
পাণ্ডুলিপি:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
গানটির রচনাকাল
সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায় না। উল্লেখ্য মাসিক বসুমতী পত্রিকার 'পৌষ
১৩৩৪ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় ঋতুরঙ্গশালা
প্রকাশিত হয়। এই নাটকটির জন্য এই গানটি রচনা করা হয়েছিল। ধারণা করা হয়, গানটি তিনি
১৩৩৪ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে রচনা করেছিলেন। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৬৬ বৎসর
৮ মাস ।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতবিতানের প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : বর্ষা-৬৩) পর্যায়ের ৮৮ সংখ্যক গান।
শ্রাবণগাথা (শ্রাবণ ১৩৪১ বঙ্গাব্দ)।
স্বরবিতান পঞ্চম (জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৯ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
নটরাজ (ঋতুরঙ্গশালা) বর্ষার প্রবেশ, গান [রবীন্দ্র-রচনাবলী ১৮ খণ্ড (বিশ্বভারতী, বৈশাখ ১৩৯৪ বঙ্গাব্দ। পৃষ্ঠা-২০৮)]।
স্বরবিতান পঞ্চম (৫) খণ্ডের (ভাদ্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ) ৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ২০।
পত্রিকা:
বসুমতী (পৌষ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ), ঋতুরঙ্গ।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চম (৫) খণ্ডের (ভাদ্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে কাহারবা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : গৌড় মল্লার। তাল: কাহারবা [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)] পৃষ্ঠা: ৬১
রাগ: গৌড় মল্লার, কেদারা। তাল: কাহারবা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১০৬]
গ্রহস্বর: মা।
লয়: মধ্য।