বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
চলে ছলোছলো
নদীধারা
পাঠ
ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী,
কার্তিক ১৪১২)-এর
পাঠ:
চলে ছলোছলো
নদীধারা নিবিড় ছায়ায় কিনারায় কিনারায়।
ওকে মেঘের ডাকে ডাকল সুদূরে, ‘আয় আয় আয়।’
কূলে প্রফুল্ল বকুলবন ওরে করিছে আবাহন―
কোথা
দূরে বেণুবন গায়, ‘আয় আয় আয়॥
তীরে
তীরে, সখী, ওই-যে উঠে নবীন ধান্য পুলকি।
কাশের বনে বনে দুলিছে ক্ষণে ক্ষণে―
গাহিছে সজল বায়, ‘আয়, আয় আয়।’
-
পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
পাওয়া যায়নি।
-
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান:
-
ক. রচনাকাল ও স্থান:
১৩৪৩ বঙ্গাব্দ।
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৭৫ বৎসর
বয়সের রচনা।
[সূত্র : গীতবিতান কালানুক্রমিক
সূচী, প্রভাতকুমার মুখোপধ্যায় (পৌষ ১৪১০ বঙ্গাব্দ সংস্করণ)]
-
খ
.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ
-
গীতবিতানের প্রকৃতি
(উপ-বিভাগ : বর্ষা-৭১)
পর্যায়ের ৯৬ সংখ্যক গান।
- পত্রিকা:
- প্রবাসী (কার্তিক ১৩৪৩ বঙ্গাব্দ)।
- পরিবেশনা:
প্রভাতকুমার মুখোপধ্যায়ের
রবীন্দ্রজীবনী চতুর্থ খণ্ড (১৪০১ বঙ্গাব্দ, পৃষ্ঠা-৭৬) হতে জানা যায় যে, ১৩৪৩ বঙ্গাব্দে শান্তিনিকেতনে 'বর্ষামঙ্গল' অনুষ্ঠানে যে তিনটি
নতুন গান গাওয়া হয় তার মধ্যে এই গানটি অন্তর্ভূক্ত ছিল। এই বর্ষামঙ্গল
অনুষ্ঠানটি উল্লেখযোগ্য ছিল কারণ প্রচলিত নিয়মের বাইরে গিয়ে এটি অনুষ্ঠিত হয়
শান্তিনিকেতনের পাশে ভুবনডাঙা গ্রামের জলাশয়ের ধারে।
গ.
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- গানটির পরিপূরক সুর হিসেবে
'দেখো দেখো,
দেখো, শুকতারা আঁখি মেলি চায়' [প্রকৃতি (১৫৯)] গানটির স্বরলিপিকে গন্য করা হয়।
[সূত্র :
গীতবিতান কালানুক্রমিক
সূচী, প্রভাতকুমার মুখোপধ্যায় (পৌষ ১৪১০ বঙ্গাব্দ সংস্করণ)]
- সুর ও তাল: