বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ
ছেয়ে
পাঠ ও পাঠভেদ:
আবার এসেছে আষাঢ় আকাশ ছেয়ে,
আসে বৃষ্টির সুবাস বাতাস বেয়ে॥
এই পুরাতন হৃদয় আমার আজি পুলকে দুলিয়া উঠিছে আবার বাজি
নূতন মেঘের ঘনিমার পানে চেয়ে॥
রহিয়া রহিয়া বিপুল মাঠের ’পরে নব তৃণদলে বাদলের ছায়া পড়ে।
‘এসেছে এসেছে’, এই কথা বলে প্রাণ, ‘এসেছে এসেছে’ উঠিতেছে এই গান-
নয়নে এসেছে, হৃদয়ে এসেছে ধেয়ে॥
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
কাব্যগ্রন্থ অষ্টম খণ্ড (ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২৩)
গীতবিতান
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৩৮)
দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৩৮)
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : বর্ষা-৭৩) পর্যায়ের ৯৮ সংখ্যক গান।
গীতাঞ্জলি
ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, ১৩১৭।
বিশ্বভারতী ১৩৩০।
সংগীত গীতাঞ্জলি (১৩৩৪ বঙ্গাব্দ), ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
স্বরবিতান একাদশ (১১, কেতকী) খণ্ডের (আশ্বিন ১৪১৬ বঙ্গাব্দ) ২৫ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৭৪-৭৬।
পত্রিকা:
বঙ্গদর্শন (১০ম
বর্ষ। আষাঢ় ১৩১৭)। শিরোনাম: আষাঢ়। পৃষ্ঠা: ১৬৪ [নমুনা]
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: স্বরবিতান ১১ খণ্ডটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩২৬ বঙ্গাব্দের শ্রাবণ মাসে। এই সংস্করণে দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি গৃহীত হয়েছিল।এছাড়া সংগীত গীতাঞ্জলীতে (১৩৩৪ বঙ্গাব্দ) গানটি ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান একাদশ (১১, কেতকী) খণ্ডে (আশ্বিন ১৪১৬ বঙ্গাব্দ) গৃহীত মূল স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: মল্লার। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ২৮]
রাগ: কাফি, গৌড়মল্লার (জ্ঞ)। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫৩।]
গ্রহস্বর: সা।
লয়: মধ্য।