বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
এ
হরিসুন্দর, এ হরিসুন্দর,
পাঠ ও পাঠভেদ:
এ হরিসুন্দর, এ হরিসুন্দর, মস্তক নমি তব চরণ-’পরে॥
সেবকজনের সেবায় সেবায়, প্রেমিকজনের প্রেমমহিমায়,
দুঃখীজনের বেদনে বেদনে, সুখীর আনন্দে সুন্দর হে,
মস্তক নমি তব চরণ-’পরে॥
কাননে কাননে শ্যামল শ্যামল পর্বতে পর্বতে উন্নত উন্নত,
নদীতে নদীতে চঞ্চল চঞ্চল, সাগরে সাগরে গম্ভীর হে,
হে,মস্তক নমি তব চরণ-’পরে।
চন্দ্র সূর্য জ্বালে নির্মল দীপ- তব জগমন্দির উজল করে,
মস্তক নমি তব চরণ-’পরে॥
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতবিতান
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। 'পূজা ও প্রার্থনা' পর্যায়ের দ্বিতীয় গান ।
পত্রিকা:
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
ভাঙা গান: এটি একটি ভাঙা
গান।
মূলগান:
শিখ ভজন। কাহার্বা
এ হরি সুন্দর,
এ হরি সুন্দর। তেরো চরণপর সির নাবেঁ॥
সেবক
জনকে সেব সেব পর, প্রেমী জনাঁকে প্রেম প্রেম পর,
দুঃখী জনাকে বেদন বেদন,
সুখী জনাঁকে আনন্দ এ॥
বনা
বনামেঁ সাঁবল সাঁবল, গিরি-গিরিমেঁ উন্নিত উন্নিত,
সলিতা-সলিতা
চঞ্চল-চঞ্চল, সাগর সাগর গম্ভীর এ,
চন্দ্র সুরথ
বরৈ নিরমল দীপা, তেরো জগমন্দির উজার এ॥
স্বরলিপিকার:
সুর ও তাল: স্বরবিতান ৬৪ খণ্ডে এই গানটির রাগ ও তাল উল্লেখ আছে- 'সিন্ধুড়া। কাহারবা'।
শিখভজন। তাল: কাহারবা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৬৭।]