হরি, তোমায় ডাকি, সংসারে একাকী
আঁধার অরণ্যে ধাই হে।
গহন তিমিরে নয়নের নীরে
পথ খুঁজে নাহি পাই হে॥
সদা মনে হয় ‘কী করি’ কি’ করি’,
কখন আসিবে কালবিভাবরী-
তাই ভয়ে মরি, ডাকি হরি! হরি!
হরি বিনে কেহ নাই হে॥
নয়নের জল হবে না বিফল,
তোমায় সবে বলে ভকতবৎসল-
সেই আশা মনে করেছি সম্বল,
বেঁচে আছি শুধু তাই হে।
আঁধারেতে জাগে তব আঁখিতারা,
তোমার ভক্ত কভু হয় না পথহারা-
প্রাণ তোমায় চাহে, তুমি ধ্রুবতারা-
আর কার পানে চাই হে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২), পর্যায়: পূজা ও প্রার্থনা ৩৭, পৃষ্ঠা: । [নমুনা]
বালক (ভাদ্র ১২৯২ বঙ্গাব্দ)।
রাজর্ষি
(১২৯৩ বঙ্গাব্দ)। ৮ম পরিচ্ছেদ। ধ্রুবের কণ্ঠে।
রবীন্দ্ররচনাবলী দ্বিতীয় খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ৩৯৪।
স্বরবিতান পঞ্চচত্বারিংশ (৪৫) খণ্ডের ২৯ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা : ৬৯-৭০।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম:
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি] পাণ্ডুলিপি হতে স্বরবিতান পঞ্চচত্বারিংশ (৪৫) খণ্ডে সংগৃহীত।
স্বরলিপিকার: সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চাশত্তম খণ্ডে (বিশ্বভারতী, চৈত্র ১৪১৩) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের নাম হিসেবে উল্লেখ রয়েছে যথাক্রমে কীর্তনের সুর ও দাদরা।
রাগ : কীর্তন। তাল : দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮৩।
রাগ:
কীর্তন।
তাল: দাদরা।
[রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ
রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১],
পৃষ্ঠা:
১৪৪।
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: সা।
লয়: