হে অনাদি অসীম সুনীল অকূল সিন্ধু, আমি ক্ষুদ্র অশ্রুবিন্দু॥
তোমার শীতল অতলে ফেলো গো গ্রাসি,
তার পরে সব নীরব শান্তিরাশি-
তার পরে শুধু বিস্মৃতি আর ক্ষমা-
শুধাব না আর কখন্ আসিবে অমা,
কখন্ গগনে উদিবে পূর্ণ ইন্দু॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১৬ আশ্বিন ১৩০২ বঙ্গাব্দ শিলাইদহ।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। গান। ভৈরবী। পৃষ্ঠা: ৪৩১] [নমুনা]
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২), পর্যায়: পূজা ও প্রার্থনা- ৫৫, পৃষ্ঠা: । [নমুনা]
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম:
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: স্বরলিপি নাই।
সুর ও তাল:
রাগ : সুর অজ্ঞাত। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮৪।
রাগ: ভৈরবী। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪৬।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ: