বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		গান সংখ্যা:
		শিরোনাম: 
		যাত্রী আমি ওরে,  পারবে না কেউ
পাঠ ও পাঠভেদ:
যাত্রী আমি ওরে,
পারবে না কেউ আমায় রাখতে ধরে॥
দুঃখসুখের বাঁধন সবই মিছে, বাঁধা এ ঘর রইবে কোথায় পিছে,
বিষয়বোঝা টানে আমায় নীচে- ছিন্ন হয়ে ছড়িয়ে যাবে পড়ে॥
যাত্রী আমি ওরে,
চলতে পথে গান গাহি প্রাণ ভ’রে।
দেহদুর্গে খুলবে সকল দ্বার, ছিন্ন হবে শিকল বাসনার,
ভালো মন্দ কাটিয়ে হব পার- চলতে রব লোকে লোকান্তরে॥
যাত্রী আমি ওরে,
যা-কিছু ভার যাবে সকল সরে।
আকাশ আমায় ডাকে দূরের পানে ভাষাবিহীন অজানিতের গানে,
সকাল-সাঁঝে আমার পরান টানে কাহার বাঁশি এমন গভীর স্বরে॥
যাত্রী আমি ওরে,
বাহির হলেম না জানি কোন্ ভোরে।
তখন কোথাও গায় নি কোন পাখি, কী জানি রাত কতই ছিল বাকি,
নিমেষহারা শুধু একটি আঁখি জেগে ছিল অন্ধকারের প’রে॥
যাত্রী আমি ওরে,
কোন্ দিনান্তে পৌঁছব কোন্ ঘরে।
কোন্ তারকা দীপ জ্বালে সেইখানে, বাতাস কাঁদে কোন্ কুসুমের ঘ্রাণে,
কে গো সেথায় স্নিগ্ধ দু’নয়ানে অনাদিকাল চাহে আমার তরে॥
	পাণ্ডুলিপির 
	পাঠ: 
	
                    
	পারবে না কেউ আমায় রাখতে ধরে    : স্বরলিপি, কাব্যগীতি 
	(১৩২৬)
                    
	পার্বে না কেউ আমায় রাখ্তে ধ'রে    : কথার অংশ, কাব্যগীতি 
	(১৩২৬)
                                                               
	গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮)
                    
	সকাল-সাঁঝে আমার পরাণ টানে        : 
	কাব্যগীতি (১৩২৬)
                    
	সকাল-সাঁঝে পরাণ মম টান            
	: গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮)
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ
কাব্যগীতি (১৩২৬ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত।
কাব্যগ্রন্থ ৮ (১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দ)।
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৮০), পর্যায়: পূজা ও প্রার্থনা-৭২, পৃষ্ঠা: । [নমুনা: ]
গীতাঞ্জলি (১৩১৭ বঙ্গাব্দ)।
			সঙ্গীত গীতাঞ্জলি 
			(১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দ)। মিশ্র কালাংড়া-দাদরা।  
			স্বরবিতান ত্রয়োস্ত্রিংশ (৩৩ কাব্যগীতি)
			খণ্ডের (অগ্রহায়ণ 
			১৪১৩
			
			বঙ্গাব্দ) 
			৫ সংখ্যক গান।
			
			পৃষ্ঠা 
রেকর্ডসূত্র: নাই।
প্রকাশের কালানুক্রম:
		স্বরলিপিকার:
		
		শৈলজারঞ্জন মজুমদার।
		
        
		[
		শৈলজারঞ্জন মজুমদার-কৃত 
		রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
সুর ও তাল:
			
			 
			স্বরবিতান ত্রয়োস্ত্রিংশ (৩৩ কাব্যগীতি)
			খণ্ডের (অগ্রহায়ণ 
			১৪১৩
			
			বঙ্গাব্দ)
			
			গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। 
			
			উক্ত স্বরলিপিটি 
			৩।৩ 
মাত্রা ছন্দে
			
			
			দাদরা তালে নিবদ্ধ।
         [কাহারবা তালে নিবদ্ধ 
			রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
রাগ : বাউল। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা ৭৫।
রাগ : কীর্তন। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা ১৩০।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: না।
লয়: মধ্য।