বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
খেলার
সাথি, বিদায়দ্বার খোল
পাঠ ও পাঠভেদ:
খেলার
সাথি, বিদায়দ্বার খোল
এবার বিদায়
দাও।
গেল যে খেলার বেলা ॥
ডাকিল পথিকে দিকে বিদিকে,
ভাঙিল রে
সুখমালা॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায় নাই।
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ধারণা করা হয়, শান্তিনিকেতন পত্রিকায় প্রকাশের কিছু আগে গানটি রচিত হয়েছিল। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৬১ বৎসর।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতবিতানের পূজা ও প্রার্থনা পর্যায়ের ৭৭ সংখ্যক গান।
পত্রিকা:
শান্তিনিকেতন পত্রিকা (ফাল্গুন ১৩২৯ বঙ্গাব্দ)
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপিকার:
ভাঙা গান: এটি একটি ভাঙা গান। গানটি সনদ পিয়া'র রচিত। মূলগানটি সাহানাদেবী শিখেছিলেন
অতুলপ্রসাদ সেন-এর কাছে। পরে তিনি এই গানটি রবীন্দ্রনাথকে শুনিয়েছিলেন। রবীন্দ্রনাথ
এই গানের সুরের উপরে কথা বসিয়ে রচনা করেন 'খেলার
সাথি, বিদায়দ্বার খোল'।
এই গানটি পাঠভেদ আছে। গিরিজা দেবী'র গীত গান অনুসারে পাঠ
মূলগান
মহারাজা, যা কেওয়ারিয়া খোল্
রসকী বুঁদ পড়ে।
বাদল গরজে মেহা বরষে,
ছাই ঘনঘটা ঘোর॥
[শ্রবণ
নমুনা: গিরিজা দেবী]
সুর ও তাল:
রাগ : পিলু-বারোয়াঁ। অঙ্গ: ঠুংড়ি। মুক্ত ছন্দা [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, জানুয়ারি ১৯৯৩)] পৃষ্ঠা: ৪৮।
রাগ: পিলু, তিলককামোদ। তাল: যৎ, ঢালা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ৮৭।
প্রকৃতি: টপ্পাঙ্গ