বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
দয়া দিয়ে হবে গো মোর
জীবন ধুতে।
পাঠ ও পাঠভেদ:
দয়া দিয়ে হবে গো মোর জীবন ধুতে।
নইলে কি আর পারব তোমায় চরণ ছুঁতে ॥
তোমায় দিতে পূজার ডালি বেরিয়ে পড়ে সকল কালি,
পরান আমার পারি নে তাই পায়ে থুতে ॥
এত দিন তো ছিল না মোর কোনো ব্যথা,
সর্ব অঙ্গ মাখা ছিল মলিনতা।
আজ ওই শুভ্র কোলের তরে ব্যাকুল হৃদয় কেঁদে মরে-
দিয়ো না গো দিয়ো না আর ধূলায় শুতে ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি 'গীতাঞ্জলি 357' ও 'Ms. 478' -এ এই গানটি রয়েছে পাওয়া যায়।
[পাণ্ডুলিপি 357]
[পাণ্ডুলিপি 478]
পাঠভেদ:
ক. রচনাকাল ও স্থান: ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৩১৭ বঙ্গাব্দ)। কলিকাতা। রবীন্দ্রনাথের ৪৯ বৎসর ১ মাস বয়সের রচনা।
গীতবিতানের পূজা (উপ-বিভাগ : বিবিধ-১১৩) পর্যায়ের ৪৮৮ সংখ্যক গান।
গীতলিপি চতুর্থ ভাগ (১৯১১ খ্রিষ্টাব্দ)। সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
গীতাঞ্জলি (শ্রাবণ ১৩১৭ বঙ্গাব্দ)। ৭৫ সংখ্যক গান। রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ৬১।
ধর্ম্মসঙ্গীত (১৯১৪ খ্রীষ্টাব্দ)।
সঙ্গীত গীতাঞ্জলি (১৯২৭ খ্রিস্টাব্দ)। ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
স্বরবিতান সপ্তত্রিংশ (৩৭) খণ্ডের পঞ্চম গান। পৃষ্ঠা ১৫-১৭।
২। তত্ত্ববোধিনী (চৈত্র ১৮৩২ শকাব্দ ১৩১৭ বঙ্গাব্দ)। ভৈরবী-একতালা।
প্রকাশের কালানুক্রম: ১১ মাঘ ১৩১৭ বঙ্গাব্দের মাঘোত্সবের প্রাতঃকালীন অধিবেশনে গানটি প্রথম গীত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার:
সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়। গীতলিপি চতুর্থ ভাগ।
ভীমরাও শাস্ত্রী। সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি
স্বরবিতান-৩৭'এর গৃহীত স্বরলিপিটি কার তা স্পষ্ট নয়।
সুর ও তাল:
রাগ-ভৈরবী। তাল-একতাল। স্বরবিতান-৩৭
রাগ : ভৈরবী। তাল: একতাল। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৫৮
রাগ : ভৈরবী। তাল: একতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১০১
গ্রহস্বর-সা। লয়-দ্রুত।