বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
কে গো অন্তরতর সে
পাঠ
ও পাঠভেদ:
কে গো অন্তরতর সে !
আমার চেতনা আমার বেদনা তারি সুগভীর পরশে ॥
আঁখিতে আমার বুলায় মন্ত্র, বাজায় হৃদয়বীণার তন্ত্র,
কত আনন্দে জাগায় ছন্দ কত সুখে দুখে হরষে ॥
সোনালি রুপালি সবুজে সুনীলে সে এমন মায়া কেমনে গাঁথিলে-
তারি সে আড়ালে চরণ বাড়ালে, ডুবালে সে সুধারসে।
কত দিন আসে, কত যুগ যায়, গোপনে গোপনে পরান ভুলায়,
নানা পরিচয়ে নানা নাম ল'য়ে নিতি নিতি রস বরষে ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ৬ বৈশাখ ১৩১৯। শান্তিনিকেতন।
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৫০ বৎসর ১২ মাস বয়সের রচনা।
গীতবিতানের পূজা (উপ-বিভাগ : সুন্দর-১০) পর্যায়ের ৫২৫ সংখ্যক গান।
গীতলেখা ২য় ভাগ (১৩২৫ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ-মুদ্রিত হয়েছিল।
গীতিমাল্য (১৩২১ বঙ্গাব্দ)। ২২ সংখ্যক গান। রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১৫২।
সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি (১৯২৭ খ্রী )। ভীমরাও শাস্ত্রী-কৃত স্বরলিপি-সহ-মুদ্রিত হয়েছিল।
স্বরবিতান চত্বারিংশ (৪০) খণ্ডের ১০ম গান। পৃষ্ঠা ৩১-৩২।
পত্রিকা:
আনন্দ সঙ্গীত পত্রিকা (মাঘ ১৩২১ বঙ্গাব্দ)। ইন্দিরাদেবী-কৃত স্বরলিপি-সহ-মুদ্রিত হয়েছিল।
তত্ত্ববোধিনী (চৈত্র ১৩১৯ বঙ্গাব্দ)। ইমন কল্যাণ-একতালা।
GITANJALI (Song offerings) । নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতাঞ্জলি (১৯১২ খ্রীষ্টাব্দ)। ৭২ সংখ্যক গান।
ইংরেজী গীতাঞ্জলি'তে রবীন্দ্রনাথ-কৃত অনুবাদ :
He it is, the innermost one, who
awakens my being with his deep hidden touches.
He it is who puts his enchantment upon these eyes and joyfully plays on the
chords of my heart in varied cadence of pleasure and pain.
He it is who weaves the web of this maya in evanescent hues of gold and silver,
blue and green, and lets peep out throught the folds his feet, at whose touch I
forget myself.
Days come and ages pass, and it is ever he who moves my heart in many a name, in
many a guise, in many a rapture of joy and of sorrow.
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। স্বরলিপিটি গীতলেখা দ্বিতীয়য় ভাগ থেকে স্বরবিতান-৪০'এ গৃহীত হয়েছিল।
ইন্দিরাদেবী। আনন্দ-সঙ্গীত পত্রিকা।
ভীমরাও শাস্ত্রী। সঙ্গীত-গীতাঞ্জলি
সুর ও তাল:
স্বরবিতান-৪০'তে গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিতে ছন্দোবিভাজন দেখানো হয়েছে, ৩।৩।৩।৩ ছন্দ ; অর্থাৎ তালটি একতাল' হিসাবে গণ্য করা যেতে পারে।
রাগ-ইমন কল্যাণ। তাল-একতাল। আনন্দ-সঙ্গীত পত্রিকা।
রাগ: ইমন। তাল: একতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৮৩।]
গ্রহস্বর-গা।