বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
তুমি সুন্দর,
যৌবনঘন রসময় তব মূর্তি,
পাঠ ও পাঠভেদ:
তুমি সুন্দর, যৌবনঘন রসময় তব মূর্তি,
দৈন্যভরণ বৈভব তব অপচয়পরিপূর্তি ॥
নৃত্য গীত কাব্যছন্দ কলগুঞ্জন বর্ণ গন্ধ-
মরণহীন চিরনবীন তব মহিমাস্ফুর্তি ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
ভাবসন্ধান: যুক্ত হবে।
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না। বনবাণী (আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ) প্রকাশের সময় নবীন -এর সাথে প্রথম গানটি যুক্ত করা হয়। এই বিচারে গানটি এই সময়ের রচনা বলে ধারণা করা যায়।
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি
গ্রন্থ
গীতবিতান-এর পূজা (উপ-বিভাগ : সুন্দর-১৭) পর্যায়ের ৫৩২ সংখ্যক গান।
বনবাণী (আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)। নবীন : প্রথম পর্ব, তৃতীয় গান। রবীন্দ্ররচনাবলী দ্বাবিংশ খণ্ড (বিশ্বভারতী, আষাঢ় ১৩৯৩)। পৃষ্ঠা ৬৮।
স্বরবিতান পঞ্চম (৫) খণ্ডের (ভাদ্র ১৪১৪) ১৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৩৮।
রেকর্ডসূত্র: সিদ্ধার্থ ঘোষের রচিত রেকর্ডে রবীন্দ্রসংগীত (ইন্দিরা সংগীত-শিক্ষায়তন। নভেম্বর ১৯৮৯) গ্রন্থ [পৃষ্ঠা: ৪২] থেকে আলোচ্য গানের যে রেকর্ডসূত্রের তথ্য পাওয়া যায়। তা হলো-
১৯
প্রকাশের
কালানুক্রম
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার:দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চম (৫) খণ্ডে (ভাদ্র ১৪১৪) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ২।৪ মাত্রা ছন্দে 'ষষ্ঠী’ তালে নিবদ্ধ।
রাগ: খাম্বাজ-বাহার। তাল: ষষ্ঠী [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।। পৃষ্ঠা: ৫৫]।
রাগ: খাম্বাজ। তাল: ষষ্ঠী [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১, পৃষ্ঠা: ৯৮।]
গ্রহস্বর-মা।