এখন আমার সময় হল,
যাবার দুয়ার খোলো খোলো ॥
হল দেখা, হল মেলা, আলোছায়ার হল খেলা—
স্বপন যে সে ভোলো ভোলো ॥
আকাশ ভরে দূরের গানে,
অলখ দেশে হৃদয় টানে।
ওগো সুদূর, ওগো মধুর, পথ বলে দাও পরানবঁধুর—
সব আবরণ তোলো তোলো ॥
আলো ছায়ায় হল খেলা : নাট্য, বসন্ত কথার অংশ, বসন্ত (১৩৩০)
: গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮)
আলো ছায়ার হল খেলা-: স্বরলিপি, বসন্ত (১৩৩০)
নবীন (ফাল্গুন ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ)। প্রথম অভিনয়কালে গানটি আছি রবীন্দ্ররচনাবলী দ্বাবিংশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)-এর ৮১ পৃষ্ঠায় উক্ত পাঠ নবীন' নাটকের পরিশিষ্টে মুদ্রিত আছে। উক্ত পাঠের দ্বিতীয় পর্বে গানটি ছিল। এখন শুধু প্রথম ছত্র মুদ্রিত আছে।
বসন্ত (ফাল্গুন ১৩২৯ বঙ্গাব্দ)। ঋতুরাজ'এর গান। রবীন্দ্ররচনাবলী পঞ্চদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ৩৩৬।
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর
- সুর ও তাল:
- স্বরবিতান ষষ্ঠ (৬, বসন্ত) খণ্ডে (সংস্করণ চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: আশাবরী-রামকেলী। তাল: দাদরা/ষষ্ঠী [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৩৭]।
- রাগ: আশাবরী। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৬৯]
[স্বরলিপি]- গ্রহস্বর-মা।
- লয়-দ্রুত।